পাতা:বিপিনের সংসার - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চালবাজি সে ভাঙিয়া দিয়াছে। বিপিনকে এখনও চেনে নাই ! চাকুরির পরোয় সে করে না, আর কেহ যে তাহার সামনে চাল দেখাইয়া তাহাকে ছোট করিয়া রাখিবে-তাহার ইতা অসহ্যু। বিী আসিয়া বলিল, নায়েববাবু, মা-ঠাকরুণ বললেন, আপনি কি এখন জল-টল কিছু খাবেন ? রাগে বিপিনের গা জ্বলিয়া গেল । এইভাবে জিজ্ঞাসা করিয়া পাঠাইলে অতি বড় নির্লজ্জ লোক ও কি বলিতে পারে যে সে খাইবে ? ইহাই ই তাদের বলিয়া পাঠাইবার ধরণ । সাধে কি সে এখানে थोंकेिgद्ध नiब्राओ ! JLLS S KJDL DBBJ SqDTS S DBYYYS BES S uB K S DD দেখা দিল । দালানের একপাশে জামাই বাবু ও তাহার খাবার জায়গা হইয়াছে। মাইয়ের পাতের চারিদিকে আঠারোটা বাটি, তাহাকে দিবাব সময় সব জিনিষই পাতে দিয়া যাইতেছে । তাহাব পরে দেখা গেল, জামাই বাবুর পাতে পড়িল পোলাও, তাহার পাতে সাদা ভাত । অথচ বিপিন বিকাল হইতেই খুশির সহিত ভাবিয়াছে, রাত্ৰে পোলাও খাওয়া যাইবে । পোলা ও রান্নার কথা সে জানিত । কি ভাগ), জামাইয়ের পাতে লুচি দেওয়ার সময় জমিদার-গিল্পী তষ্ঠার পাতেওঁ খান চার লুচি দিলেন ! বিপিন খাইয়ে লোক, চারখানি লুচি শেষ করিয়া বসিয়া আছে দেখিয়া জমিদার-গিল্পী বলিলেন, বিপিনকে লুচি দেব ? ইহা জিজ্ঞাসা নয়, দিব্য পরিস্ফুট স্বাগত উক্তি। অর্থাৎ ঈতা শুনিয়া যদি বিপিন লুচি আনিতে বারণ করিয়া দেয়। কিন্তু বিপিন তরুণ যুবক, ক্ষুধাও তাহার যথেষ্ট । চক্ষুলজ্জা করিলে তাঙ্কার’ চলে না । সে চুপ করিয়া রহিল। জমিদার-গিল্পী আবার চারখানা গরম লুচি আনিয়া is