সম্মুখে বন্দনাকে আনিয়া তিনি বলিলেন, মা, এই ঘরটি তোমাখ, এরই সব ভাৱ রইলো তোমার উপর । ওধারের বারান্দায় বসিয়া সতী ও মৈত্ৰেয়ী কি কতগুলা ফ্রব্য মনঃসংযোগে পরীক্ষণ করিতেছিল, দয়াময়ীর কণ্ঠস্বরে মুখ তুলিয়া চাহিল, এবং বন্দ-কে দেখতে পাইয়া ছজনেই কাজ ফেলিয়া কাছে আসিয়া দাড়াইল। সে যে সত্যিই আসিবে এ প্রত্যাশা কেহ করে নাই। দি'দর পায়ের ধূলা লইয়া বন্দনী মৈয়েয়ীকে নমস্কার করিল। মা বলিলেন, আমার এই স্লেচ্ছ মেয়েটিও কোন একটা কাজের ভাৱ চায় বেীমা, চুপ করে বসে থাকতে ও নারাজ। তোমাদের দিয়েচি নানা কাজ, ওকে দিলুম আমার *रें छै,एकृद्धिव्र फ्रांत्रेि ! মৈত্ৰেয়ী জিজ্ঞাসা করিল, এ উড়াৱে কি আছে মা ? আছে এমন সব জিনিস যা স্লেচ্ছ মেয়েতে ছুলেও ছোয়া ধায় না । এই বলিয়া দয়াময়ী সকৌতুকে হাসিয়া বন্দনাকে দিয়া ঘর খুলাইয়া সকলে ভিতরে আসিয়া দাড়াহলেন । মেঝের উপর থরে থরে সাজানো রূপার বাসন, ব্ৰাহ্মণ-পণ্ডিতদের মৰ্য্যাদা দিতে হইবে। কলিকাতা হইতে ভাঙাইয়া টাকা সিকি প্রভৃতি আনানো হইয়াছে, থলিগুলি ভূপাকাৱ করিয়া একস্থানে রাখা ; গরদ প্রভৃতি বহুমূল্য বস্থসকল বস্তাবন্দী হইয়া এখনো পড়িয়া, খুলিয়া দেখার অবসর ঘটে নাই,-- এ সকল ব্যতীত দয়াময়ীর আলমারী সিন্দুকও এই ঘরে । হাত দিয়া দেখাহাঁয়া হাসিয়া বঙ্গিলেন, বন্দনা, ওর মধ্যেই রয়েচে আমার যথাসৰ্ব্বস্ব, ওর পরেই দ্বিজুর আছে সবচেয়ে লোভ । ওইখানেই পাহারা দিতে হবে মা তোমাকে সবচেয়ে বেশি । আমার মতো তোমাকেও যেন ফাকি দিতে ও না পারে । বন্দনার বিপন্ন মুখের পানে চাহিয়া সতী শুগিনীর হইয়া বলিল, এত বড় কাজের ভার দেওয়া কি ওকে চলবে মা ? অনেক টাকা-কড়ির ব্যাপার—তাহার কথাটা শেষ হইবার পূর্বেই দয়াময়ী বলিলেন, অনেক টাকাকড়ির ব্যাপার বলেই শুর হাতে চাবি দিলুম বৌমা । নইলে দ্বিজু আমাকে দেউলে কবে দেবে। क्रिकु ९s cष श्रांझेंद्र ८थक ५4*5 मी ? সতীৱ এ কথাটাও শেষ হইল না, দয়াময়ী হাসিয়া বলিলেন, বাইরে থেকে একদিন তুমিও এসেছিলে আর তারও অনেক আগে এমনি বাইরে থেকেই অামাকে আসতে হয়েছিল। ওটা আপত্তি নয়। বৌমা । কিন্তু আর গ্রামার সময় নেই। আমি চললুম। এই বলিয়া তিনি ঘর হইতে বাহিরে আপিয়া নীচে নামিয়া গেলেন। ቌ Šግ
