পাতা:বিবিধ প্রবন্ধ.djvu/১০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হিমালয়ে নীহার-পাশে । فيج তেছে। এখানকার সকলই মহৎ, ক্ষুদ্র কেবল একটি মানুষ, যাহার স্থান। এখানে নহে । এ স্থান দেবতার প্রস্তান । একবার যেন স্বপ্নের মত বোধ হইল এ স্থান স্বৰ্গ। সশরীরে স্বৰ্গে আসিলাম । অচিরে স্বপ্ন ভাঙ্গিল। কে যেন বলিল, মানুয, স্বৰ্গ কি উচ্চে, না। সুন্দর দৃশ্যে ? স্বৰ্গ যে ভূমণ্ডলব্যাপী । সশরীরে স্বৰ্গলাভ করা যায়, অন্ততঃ স্বৰ্গলাভ করিতে চেষ্টা করা যায়, যেখানে সেখানে । স্বৰ্গ কোথায় ? মনের ভিতর । এস্থান সুন্দর, পবিত্ৰ, মহৎ । কিন্তু কথায় বলে “ টেকি স্বৰ্গে গেলেও ধান ভানে।” যার মন দেবতুল্য হয় নাই, সে স্বৰ্গতুল্য স্থানে গেলেও দেবতা হয় না, যেমন তেমনি থাকে। যার মন দেবসদৃশ, সে নরকে গেলেও সেখানে স্বৰ্গসুখ ভোগ করে । বাহাদৃশ্যের সহিত মনের নিগুঢ় সম্বন্ধ আছে, সত্য। এখানে যেরূপ সৌন্দর্য্যের, DDDBD DDS BDBD DBBE BO D DBDB0 S BBBDBD জন্য সুন্দর, মহৎ, দেববৎ হয়। কিন্তু কতক্ষণের জন্য ? আবার যে সেই। কয়েক দিন উপরি উপরি দেখ, এমন যে সুন্দর দৃশ্য, যাহা দেখিয়া, অনুপম, অবৰ্ণনীয়, ইত্যাদি কত বিশেষণ মুখে আসিতেছে, তাও যেন পুরাতন বোধ হইবে, ক্ৰমে ক্রমে একটু একটু করিয়া যেন সৌন্দৰ্য্য হারাইবে । বাস্তবিক কি উহার সৌন্দৰ্য্য অনেকটা নূতনত্বে নয় ? হিমালয়ের রডোডেণ্ডন এবং ফার-বন, সুগভীর উপত্যকা, বেগবতী। কল্যালিনী, তুযায়।মণ্ডিত তুঙ্গশূঙ্গসমূহ ছাড়িয়া একবার সমতল বঙ্গে যাও। সেখানে, সন্ধ্যার পর একটি দীঘির পাশে, বড় বড় অশ্বখ গাছের ছায়। চন্দ্ৰলোকে হেলিয়া ফুলিয়া