《a বাঙ্গােলাভাষায় বিজ্ঞান-শিক্ষা । কাৰ্য্য সম্পন্ন করে তাহা অতীব সম্ভব । কিন্তু এই সকল ফুলেও পতঙ্গেরা বসিয়া থাকে, এবং তাহারা এক ফুলের পরাগরেণু লইয়া ভিন্ন ফুলের গর্ভকেশরে স্থাপিত করিয়া শেষোক্ত ফুলের নিষেক কাৰ্য্য সংসাধিত করিতে পারে । বস্তুতঃ প্রকৃতির ‘অদ্ভুত” এবং ‘সুচারু’ কৌশল সাধারণতঃ আত্মfâștigas ( self fertilisation ) RTK IsftVS ; . Estats পক্ষে নহে। যে সকল পুম্পে পরাগকেশর এবং গর্ভকেশর BDD BBDDD DLLDBS DBDBBBD DBBBD DDBD SBBD ফুলের পুস্পরেণু সেই ফুলের বীজোৎপাদন না করিতে পারে, তজন্য নানাবিধ চমৎকার চমৎকার কৌশল দৃষ্ট হয়। উপরে যাহা বলা গেল তাহাতে চারুপাঠের ন্যায় উৎকৃষ্ট পুস্তকে কিরূপ দোষ আছে-পাঠক বুঝিতে পরিবেন। অক্ষয় বাবু বিজ্ঞানশিক্ষার যেরূপ উৎসাহী ছিলেন, তাহাতে তিনি জীবিতাবস্থায় বহুদিন ধরিয়া পীড়িত না থাকিলে, সম্ভবতঃ এ সকল দোষ লক্ষিত হইত না । আর একটি বিষয়ের ggDBD BK SDBDD DDYS S SBDD DB BBB ছিলেন। চারুপাঠের প্রায় প্রত্যেক বৈজ্ঞানিক প্ৰবন্ধে তিনি জগদীশ্বরের প্রতি ভক্তি উদ্রেক করিতে প্ৰয়াস পাইরাছেন। কিন্তু মধ্যে মধ্যে উহা কতদূর ফলপ্ৰদ হইবে সন্দেহ । তৃতীয় ভাগ চারুপাঠে “ জীব বিষয়ে পরমেশ্বরের কৌশল ও মহিমা৷ ” শীর্ষক প্ৰস্তাবে, “বহুরূপ’ নামক একটি প্রাণীর বর্ণ পরিবর্তনের উল্লেখ করিয়া তিনি বলিতেছেন-“ষিনি সমুদ্র-তটস্থ বালুকাবিন্দু ও হুৰ্ব্বাদলম্ব শিশিয় বিন্দু পৰ্যন্ত কোন বস্তু নিম্প্রয়োজনে श्ष्टि काइन नारे, किनि cष ७ाहे अङाङ्ङ अङ्रक, ७हे श्रङ्कङ
