दाङिा । > 8 ବଳ করিতে সমর্থ হয়েন । এই হুণ্ডী গুলি ক্ৰেয় বিক্ৰেয় না হইলে আড়িয়ৎদার এত শাস্ত্র টাকা পাইতে পারেন না। অর্থাৎ বাজার-সন্ত্রম যুক্ত ব্যবসাদার যতদিন না। মাল বিক্ৰয়ের পর টাকা প্রাপ্ত হয়েন, আড়িয়ৎদারকে ততদিন পৰ্য্যন্ত টাকা দিতে নাও সমর্থ হইতে পারেন । এই কারণে তিন চার মাস কাল বিলম্ব হইলে উৎপাদক বা নিৰ্ম্মাতা তিন চার মাস মালের মূল্য পাইবে না, এবং ইহার ফলে তিন চারি মাস উৎপাদন ও প্ৰস্তুতি কাৰ্য্য বন্ধ থাকিলে দেশের পাঁচ ভাগ বা চার ভাগের এক ভাগ মাল কম উৎপন্ন বা প্ৰস্তুত হইবে অথবা দেশের সেই পরিমাণ ধননাশ হইবে । অতএব দেশের ব্যয়সংযমকারীদের অর্থে পরিপুষ্ট ব্যাঙ্কের দ্বারা এবং আড়িয়ৎদার ও ব্যাপারী দ্বারা উৎপাদিকাশক্তি বহুল পরিমাণে বৃদ্ধি পাইয় থাকে। পাঠকের প্রথমেই মনে হইতে পারে যে যখন অংশীদারীতে ব্যবসায় কাৰ্য্য সম্পাদিত হইতে পারে, তখন আবার কোম্পানীর আবশ্যকতা কি। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ব্যবসায় যাহাতে অল্প মূলধন আবশ্যক, তাহ। অনায়াসে পাঁচ সাত জন অংশীদারের মিলিত মূলধনে সম্পন্ন হইতে পারে ; কিন্তু বৃহৎ বৃহৎ ব্যবসায় সকল যেমন বিস্তৃত রেল লাইন বা ট্রাম লাইন নিৰ্ম্মাণ বা কয়লার বৃহৎ খাদ খনন, অল্প মূলধনে সমাধা হইতে পারে না । কোন ব্যবসায় কল্পিত হইলে প্ৰতিষ্ঠাতৃগণ যখন অনুমান করেন যে যে পরিমাণ মূলধনে ব্যবসায়টীি সুচারুরূপে নিৰ্ব্বাহ হইতে পারে সেই পরিমাণ মূলধন সংগ্ৰহ করা তাহদের সাধ্যাতীত তখন কোম্পানী স্বল্প হইবার কারণ উপস্থিত হয় । কয়েকজন ব্যক্তি মিলিত হইয়। কোন লাভজনক ব্যবসায়ের কথা জ্ঞাপন করিয়া বলেন যে ঐ ব্যবসায়ে কত মূলধন লাগিবে এবং উহা কোন নির্দিষ্ট সংখ্যায় বিভক্ত হইবে । ব্যবসায় কাৰ্য্য সংস্থাপিত হইবার পর ছয়মাস বা এক বৎসর
