পাতা:বিবিধ প্রবন্ধ (দ্বিতীয় খণ্ড) - গিরীন্দ্রকুমার সেন.pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b犬 বিবিধ প্ৰবন্ধ । “শ্রমিককে দেয় মূলধনের অনুপাতে শ্রামিকের সংখ্যা হ্রাস করিবার DD DDD D KBBBDD GBBD DDBDDB gBDBDBDBB BBB নিয়ম প্রচলিত আছে; যথা-নির্দিষ্ট বয়সে নির্দিষ্ট পরিমাণ ধনসম্পত্তির অধিকারী না হইলে সংসার-প্ৰতিপালনে অক্ষম বলিয়া বিবাহ করিতে পরিবে না । বঙ্গদেশের ধনবিজ্ঞানবিদেরা বিধান করিয়া গিয়াছেন যে, শ্রমিকজাতি অর্থ দিয়া স্ত্রী সংগ্ৰহ করিবে। কৰ্ম্মকার, সুত্ৰধার, তন্তুবায়, কুম্ভকার, গোপ প্ৰভৃতি অনেক জাতির মধ্যে সেই নিয়ম আজিও প্ৰচলিত দেখা যায়। টাকার জোগাড় করিতে না পারাতে অনেকের ভাগ্যে বিবাহ ঘটিয়া উঠে না। অনেকে আবার বিবিধ চেষ্টার পর পরিণত বয়সে অর্থসংগ্ৰহ করিয়া বালিকাপত্নী লাভ করিয়া থাকে। সেই বালিকার যৌবনোস্তুেদ হইবার পূর্বেই অনেক স্থলেই তাহার বৃদ্ধ স্বামীর লোকান্তর ঘটিয়া থাকে। এইরূপ নানা কারণে ঐ সকল জাতির ংশবৃদ্ধি এক প্ৰকার রহিত হইয়া গিয়াছে। আজি কালি অনেক গ্রামে একটীিও কুম্ভকার বা কৰ্ম্মকার পাওয়া যায় না। শাস্ত্রকারগণের কঠোর নিয়মই যে, এই সকল শ্ৰামিক সম্প্রদায়ের বংশলোপের অন্য একটী কারণ, তাহ সহজেই বুঝা যাইতেছে । কিন্তু এইরূপ নিয়ম-প্রণয়নের মূল উদ্দেশু কি ?—দেশে যাহাতে শ্রামিকের সংখ্যা এবং তজ্জন্ত জীবনসংগ্ৰাম বৃদ্ধি না পায়। বিবেচনা কর, দেশে ভূমির পরিমাণ-বৃদ্ধি হই, তেছে না ; কিন্তু লোকসংখ্যা উত্তরোত্তর বৰ্দ্ধিত হইতেছে। যদি বঙ্গদেশের শ্রমিকদের বংশবৃদ্ধি পুৰ্বোক্ত নিয়মে নিরুদ্ধ করা না হইত, তাহা হইলে মজুরী হ্রাস পাইত এবং বৰ্দ্ধমান জনসমূহের মধ্যে সীমাবদ্ধ ভূমিসম্পত্তি লইয়া ভীষণ দ্বন্দ্ব উপস্থিত হইত, সন্দেহ নাই। কিন্তু দুঃখের অর্থাৎ পটোল । ওয়ালার বিপদুদ্ধারের छछ cन लेिन इट अब्र अश्g obांव-७भ्रांवां আসিত না এবং পূর্বোজ পটোল ওয়ালার পটোল অধিক মূল্যে বিক্রীত হইত। ।