পাতা:বিবিধ প্রবন্ধ (প্রথম খণ্ড) - গিরীন্দ্রকুমার সেন.pdf/১৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিশচন্দ্ৰ । পুষাকালে সুৰ্য্যবংশে হরিশ্চন্দ্ৰ নামে এক ধৰ্ম্ম প্ৰাণ দানশীল নবপতি অযোধ্যায় বাজত্ব কনিতেন। তদীয় মহিষী, সোমদত্তের কন্যা শৈব্যা ও পুত্র রুহিদাসেবী সহিত নৃপবৰ অতিসুখে প্ৰজাপালন কবিতেন। তাহার দান ধ্যানে তৎকালীন সকলেই চমৎকৃত হইত। তঁহার বাজত্বকালে বিশ্বামিত্র নামে এক মহাতেজা মুনি বাস কবিতেন। তঁাহাব সুবাম্য তপোবন হইতে অনধিকাৰ পূর্বক ফলাহরণ, পুষ্পচয়ণ ও বৃক্ষের শাখা প্ৰশাখা ভগ্ন কবিতে দেখিয়া তিনি ক্ৰোধ বশতঃ একদিন শাপ দিয়াছিলেন, যে, যে কেহ পুনবায় ঐ রূপ কাৰ্য্য কবিবে। তাহার হস্তে লতাব বন্ধন লাগিবে। পাবদিন দেববাজ ইন্দ্ৰেব শাপভ্রষ্টা পঞ্চকন্যা পূর্ববৎ উৎপাৎ কবিতে আসিলে পাব তাহাদেব হস্ত লতায় বদ্ধ হইয়া গেল। তাহাব , বন্ধন হইতে কোন প্ৰকাবে মুক্ত হইতে না পারিয়া' মহাবাজ আমাকে মুক্ত করুণ ” বলিয়া উচ্চৈঃস্বরে চীৎকার কবিতে লাগিল। সেই সময় মহারাজ হরিশ্চন্দ্ৰ মৃগয়া কাবণে বহিৰ্গত হইয়া তপোবনেৰ নিকটবৰ্ত্তা স্থানে উপস্থিত হয়েন, এবং সহসা রমণী-কণ্ঠ-নিঃস্থত কাতিব ধ্বনি শ্রবণ করিয়া মহাবাজ তপোবনের অভ্যন্তবে প্রবিষ্ট হইয়া দেখিলেন যে, পঞ্চ কন্যা লতার বন্ধনে আবদ্ধ হইয়া রহিয়াছে। তিনি তাহাদিগকে স্পর্শ কবিবা মাত্র তাহাব মুক্তি লাভ কবিল এবং স্ব স্ব স্থানে প্ৰস্থান কবিল। প্ৰাতঃকালে মহর্ষি বিশ্বামিত্ৰ কন্যাগণকে দেখিতে না পাইয়া অতিশয় ক্রুদ্ধ হইলেন এবং ধ্যানে অবগত হইলেন যে, রাজা হবিশ্চন্দ্ৰ তাহাদিগকে মুক্ত করিয়াছেন। অনন্তর মুনিবব বাজাকে এইরূপ মুক্তি প্ৰদান করিবাবি কাৰণ জিজ্ঞাসা কবিবার মানসে। তঁাহাব নিকট গমন করিলেন। DBDDBBDD DBDB DtBBBB DD DDDB BDD BDDBS BB