औठ bद्धि । te নিমিত্ত রাবণ কর্তৃক সীতা হরণ, সীতার অগ্নিপরীক্ষা এবং পার্থিব সুখের সমীপব্যক্তিনী সীতাৰ পাতাল প্ৰবেশ। সামান্যমন রূপলোলুপ রাঙ্গুস সাঁতাব গুণরাশির মর্যাদা সম্যক্ উপলব্ধি করিতে না পারিয়া তাহাকে সাধাবণ রমণীপ্ৰয ধন বস্তৃত্ব পরিচ্ছদাদির কত না। প্রলোভন দেখাইষাছিল , কিন্তু সেই অদুরদর্শী মুক্তিমান লোভ একবারও চিন্তা কবিল না যে, সীতা দেবী। ঐ সকল নশ্বর সামগ্ৰীব লোভ বিসর্জন কবিয়া। স্বামীর অনুগামিনী হওয়া। গরীযান বিবেচনা করিয়াছিলেন । তাই বাক্ষ সজ পাপ, পবিত্র সীতা দেহ স্পর্শ করিতে পারিল না । তাই সীতাদেবী অশোক বনে শোক পাইলেন না । অতিশয, ভক্তি ও প্ৰেমে বা আধিক্যে তিনি প্রবাসবিচ্ছেদ অনুভব করেন নাই, কারণ আত্মাব অবিচ্ছিন্ন অনুবাগে রামমুক্তি সৰ্ব্বদাঙ্গ ভঁাতার মানসপটে অঙ্কিত छिवा । বাক্ষ সপাপ অপসাবিত হওযার পাব রামচন্দ্র রাক্ষসগৃহে অবস্থান কালে বাজ মহিষীব চবিত্র সম্বন্ধে পাছে অনুচিবরন্দ সন্দেহ কবে এই ভাবিদ্যা সাঁতাব অগ্নিপরীক্ষা করেন। কিন্তু অগ্নি অগ্নিকে ভক্ষ্মীভূত কবিতে পাবিল না , সতী-খন্মেবই জয় হইল । অযোধ্যায় প্রত্যাগমনের কিছুকাল পাবে বাজম হিচােব অস্তঃসত্ত্বা হয়েন এবং অযোধ্যাবাসী অনেকেই তাহার চব্বিত্রের পবিত্ৰতা সম্বন্ধে সন্দেহ করিষা ছিল । অযোধ্যারাজ বহুদিন পরে নিজ বাজ্যের প্রকৃতিবৃন্দকে সন্দিগ্ধচিত্ত দেখিয়া তাহাদেব সঙ্গত সকল প্ৰাৰ্থনষ স্বীকৃত না হওয়া নিজ প্ৰকৃতিবিরূদ্ধ বলিযা অনুমান কবিলেন । এবং প্রকৃতিকন্যা সীতাদেবীকে প্ৰকৃতির ক্রোড়ে ঋষি আশ্রমে প্রেরণ করিলেন । ইতি-- পুৰ্ব্বে গর্ভাবস্থায় তাহাব জীবনের কি সাধ আছে জিজ্ঞাসিত হওয়াব জানকী বলিযাছিলেন যে মুনিদের আশ্রমে একদিন থাকিয়া প্ৰাকৃতিক জ্বম্ভ দেখি বােব তাহার বডই সাধ। রাজষি গৃহে প্রতিপালিতা সীতা রাজধানীব আবিল তরঙ্গ হইতে বিমুক্ত হইয়া ঋবিগৃহের সুখশান্তি ভোগ
