arr, nur rare ar. LLL ALS LSLLLL L L TMTLLSLLLSMLGLL GLS M MMMLL L SLSSTLLL SMSS LLSMMLMLSLLSLLLLLLLL Lq SLSL AA TSTTLLLLSSM M MSLLL LCS S TTTTSM ST SLLLL LLATAAS S LLSLSLL LLLLLL MSLSLSLS S SLSL S S LMSLS S SLLLTLTTzSLSLSLSLSe SLLLLL LSL LLLLS SMSLA S S SASASAAAL ܦܵܝܣܩܝ যিনি সংসারে ভালমন্দ বিষয়ক জ্ঞানশূন্য, তিনি অপরকে শিখাইবেন। কি ? এই জন্য যে মাতৃশিক্ষার গুণে অন্যান্য দেশে মহৎলোকের DBuBD DBD BD SgDEBD DBDD DBDS SBB BDBK BDDBD BKB TSK আছে- প্ৰতিনিয়ত ভীষণ তর্জন গর্জন করিয়া পুত্ৰ কন্যাগুলিকে সহজেই জড়ভরত করিয়া রাখিতে পারেন । বালকেরা প্ৰকৃতি হইতে যে জ্ঞান ও উপদেশ সংগ্ৰহ করিয়া থাকে তাহার প্রতিবন্ধকতা না করাই উচিত । ভয়প্ৰদৰ্শন, উৎকোচ বা প্ৰশংসা দ্বারা সন্তানকে বশীভুত করিয়া মাতা স্ব স্ব ইচ্ছানুরূপ কাৰ্য্য করাইয়া থাকেন । তাহারা মনে করেন, ছেলের মনে যাহা হউক আর না হউক, ' কোন মতে কাৰ্য উদ্ধার হইলেই হইল। কিন্তু ইহা চিন্তা করেন না যে, এ ব্যবহারে অকারণ শিশুর মনে ভয়ের সঞ্চার হয় এবং জুয়াচুরি ও স্বার্থ পরতা অভ্যাস পাইয়া যায় । “সৰ্ব্বদা সত্য কহিবে, মিথ্যা কহিবে না, কহিলে মাৱ খাইবে।” এই বলিয়া শিক্ষা দেন । কিন্তু শিক্ষানিস্তর মিথ্যা কথা কহিতে দেখিয়াও দাও; না করিলে প্ৰকারান্তরে যে মিথ্যা কথনের উপদেশ দেওয়া হয়, বোধ হয়। ইহা জুহাদের মনে উদিত হয় না । মনুষ্য জাতির স্বাভাবিক যে জ্ঞান তৃষ্ণা আছে তাহা উত্তেজিত করিতে পারিলেই, শিশুরা অনায়াসে জ্ঞানো পার্জন করিতে থাকে । পুরো বৰ্ত্তী জ্ঞেয় বিষয়ের জ্ঞান না জন্মিতেই, দুৱস্থ বস্তু জানাইবার চেষ্টা বৃথা । বালকেরা ইতস্ততঃ দেখিয়া শুনিয়া যে জ্ঞান উপাৰ্জন করিতে পারে, তাহা সমাপ্ত না হইতেই পুস্তক হাতে দেওয়া বিফল । পঞ্চমবর্ষ গত না হইতেই, পিতা ছেলেকে কাপড় পরাইয়া, একখানি বর্ণপরিচয় হাতে দিয়া, স্কুলে প্রেরণ করেন । এ দিকে ছেলে অবঙ্গজ্ঞেয় বিষয় সকল কিছুই শিখে নাই, সে পথে যাইয়া যাহা কিছু দেখে তাঁহাই নুতন।” ভাবিয়া তাহার পিছু পিছু দৌড়িতে থাকে, অথবা তাহার অনুসন্ধিৎসার একাগ্ৰচিত্তে হাস্ৰকারিয়া থাকে। কেহ বাণ পাঠশালায় গমনপূর্বক বেছি
