পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/১০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুশিক্ষাবিষয়ক । 切今 سطــــلــــــــــــــد ഞ്ഞുഞ്ഞു অর্থে পাৰ্জন ধৰ্ম্ম, ইত্যাদি হইতে মোক্ষলাভ পৰ্য্যন্ত মানুষ্যের অবশ্য করণীয় কৰ্ত্তব্যকৰ্ম্ম সমুদায়ই তাহার ‘ধৰ্ম্ম” । যদি শরীর সুস্থ ও সবল না। হইল, তবে সংসারের এই নানারূপ কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম কে সম্পন্ন করিবে ? এইজন্য সৰ্ব্বাগ্রে শরীর রক্ষা করিতে হইবে । শরীর কেবল রোগমুক্ত করিলে হইবে না, ভবিষ্যতে যাহাতেরোগ সম্পর্শ করিতে না পারে তাহার ও বিধান করিতে হইবে। ঋণ মুক্ত হইলে চলিবে না, ভবিষ্যতে যাহাতে পুনরায় ঋণজালে জড়িত না হইতে হয়, তাহার প্রতি বিধানার্থ শক্তি সঞ্চয় করিতে হইবে । এই নিমিত্তে ব্যায়ামাদির আবশ্যকতা । ব্যায়ামে শরীরের অস্থি, শিরা ও মাংসপেশী সমূহকে দৃঢ় ও উন্নত করিয়া, দেহ সবল করে। যেমন মুখের চিত্ত বিশুদ্ধ হইলেও সে জ্ঞানের সুখ বুঝিতে পারে না, সেইরূপ সুস্থ ব্যক্তির দেহ রোগশূন্য হইলেও, সে শক্তি সঞ্চয়েৱ সুখ উপলব্ধি করিতে পারে না । যেমন মনের পক্ষে জ্ঞানার্জন, সেইরূপ দেহের পক্ষে শক্তি সঞ্চয় । দুইই আবশ্যক । মনুষ্য দেহে ছোট বড় প্রায় ৪০০৫g০ শত ভিন্ন ভিন্ন মাংসপেশী আছে । এই সমস্তগুলি পেশীরই ত্ৰিশেষ অনুশীলন আবশ্যক হয় না । প্ৰধান প্ৰধান কতকগুলি পেশীর অনুশীলন হইলেই অপর গুলি তা হলদের সাহায্যে উন্নত হইয়া থাকে। } পেশীগুলি সুত্রাকার মাংসের গুচ্ছ মাত্র । এক অস্থির সহিত অন্য অস্থি সংযুক্ত করিয়া রাখে । অঙ্গ সঞ্চালনের সঙ্গে পেশী গুলি আবশ্যক মত সন্ধুচিত ও প্রসারিত হইয়া থাকে। হাত মুখের নিকট আনিলে ৰাহুর উপ্তরিভাগের (প্ৰগণ্ডের) এক অংশ ফুলিয়া উঠে । এই অংশের পেশী সমূহ সঙ্কুচিত হওয়াতে এইরূপ ঘটে । ” এই পেশীকে দ্বিশির পেশী কহে, কারণ ইহা দুইটী শিরে বিভক্ত। এই পেশী দ্বিশির প্রান্ত উৰ্দ্ধে স্কন্ধ দেশের অস্থির সহিত ও অপর প্রান্ত বাহুর নিম্নান্ধের ( প্রকোষ্ট্রের.) অস্থির সহিত, (কিন্তুষ্টঙ্ক । নিকট) সংযুক্ত। :- কান্ত ঝুলিয়া থাকিলে এই পেশী দ্বার:ইণী:মক্স, লন্ধু'