পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/১৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Se Year विविध विश्वन् । আহলাদ ভিন্ন কখনও ক্লেশ হয় না । ( যাদু বাবুর ‘শিক্ষা বিচার” হইতে গৃহীত ) ৷ মৌখিক শিক্ষাদানের বিশেষ ধারা -মৌখিক শিক্ষাদানের নিমিত্তে সাধারণতঃ চারিটিী ধারা অবলম্বিত হইয়া থাকে কথা :- (১) আদানের ধারা ( প্রশ্নাত্মক ) এই ধারা প্রকাশের সাঙ্কেতিক চিহ্ন ? (২) প্ৰদানের ধারা ( বর্ণনাত্মক ) 2. Σ' (৩) পূরণের ধারা ( সম্পূরণ ) (৪) তুলনের ধারা (উপমিতি ) Α. Σ. = (১) শিক্ষার যে ধারানুসারে আমরা বালকগণের নিকট হইতে তাহাদিগের স্বোপর্জিত জ্ঞানের ফলাফল অ্যাদায় করিয়া তাহাদিগকে অধিকতর জ্ঞান লাভে উন্মুখী করিয়া থাকি, তাহাকে ‘আন্দানের ধারা” বলে। (২) শিক্ষার যে ধারানুসারে নির্দিষ্ট বিষয় সম্বন্ধে যাহা ঘাহা জ্ঞাতব্য সে সমুদায় বিষয়ই আমরা বালক গণকে বলিয়া দিয়া ( প্ৰদান করিয়া ) শিক্ষাদান করি তাহাকেই “প্ৰদানের ধারা” বলে । শিক্ষাকাৰ্যো এই দুইটী ধারাই যথেষ্ট পরিমাণে অনুসৃত হইয়া থাকে। কেবল বালকগণের বয়স অনুসারে মাত্রার কম বেশী করিতে হয় । নিম্ন শ্রেণীতে খুব কম বলিয়া দিতে হইবে, কিন্তু অধিক পরিমাণে আদায় করিতে হইবে। বালক যতই উচ্চ শ্রেণীতে উঠিবে। অ্যাদানের ভাগ কমাইয়া প্ৰদানের ভাগ বাড়াইতে হইবে । অনেক শিক্ষক কেৰল বক্তৃতা করিয়াই শিক্ষার কার্য শেষ করেন । কিন্তু কেবল বলিয়া দেওয়া বা বক্তৃতা করাকেই প্ৰকৃত পাঠন বলেন । বালকগণকে সঙ্গে করিয়া জ্ঞানেদ্যানে লইয়া যাও, কোন ফলগুলি ভাল আর কোন গুলি মন্দ বলিয়া দাও, কিন্তু সেই ’ফলগুলি তুমি নিজে