পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/২৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

विक्षुि विश्ञ । ولا8۲ چه Tr যোগী হইতে পারেন না । হেমচন্দ্রের কবিতাবলী ਚੁਣ হইলে, অন্ততঃ হেমচন্দ্রের গ্রন্থাবলী উত্তমরূপে পাঠ করা আবশ্যক । যে গ্ৰন্থকারের পুস্তক পড়াইতে হইবে তাহার লিখিত অনেক পুস্তক না পড়িলে, “তঁহার ভাব রাজ্যে প্ৰবেশ করিতে পারা যাইবে না । সাহিত্য ভাবের রাজ্য । সাহিত্য বিদ্যালয় পাঠ্যের প্রাণ-স্বরূপ । দর্শন, বিজ্ঞান গণিতান্দি পাঠজনিত শ্ৰান্তি, সাহিত্য পাঠে বিদূরিত হয়। শিক্ষক যোগ্য হইলে, সাহিত্য পাঠের ঘণ্টায়, বালকগণকে বিদ্যালয়ের প্রাচীরাবদ্ধ কক্ষ হইতে কল্পনা ও বর্ণনার সাহায্যে মদন মোহনের প্রভাত সমীরণে, মধুসূদনের ‘অশোক কাননে’, হেমচন্দ্রের ‘নিবীড় অরণ্যে’, নবীন চন্দ্রের ‘আড়ম্বনে” ও রবীন্দ্ৰনাথের ‘গিরিগুহা শায়িত নিকারের স্বপনে” পৰ্য্যন্ত লইয়া যাইতে পারেন। শিক্ষকের ভাবের আবেগ চাই, কল্পনার স্ফারণ চাই, ও বর্ণনার চাতুৰ্য্য এবং মাধুৰ্য চাই। এ সমস্ত কেবল উত্তম উত্তম গ্রন্থাদি পাঠের উপর নির্ভর করে । সাহিত্য কেবল বালকের বুদ্ধি বৃত্তির উপর নহে, তাহার সমস্ত প্ৰকৃতির উপর। কাৰ্য্য করিয়া থাকে । মানবচরিত্রের বিচিত্র খেলা ও প্ৰকৃতির। প্ৰহেলিকাময়ী লীলা, বালক সাহিত্য পুস্তকের সাহায্যে যথেষ্ট পরিমাণে উপলব্ধি করিতে পারে । তেমন সুচতুর পরিচালক হইলে, বিদ্যালয় গৃহেই কেশবচন্দ্ৰ, কৃষ্ণদাস, বিদ্যাসাগর প্রভূতির বীজ বপন করিতে পারেন । কৃৎ, তদ্ধিত, সন্ধি, সমাস প্রভৃতি লইয়া অপরিমিত অনুশীলন করিলে সাহিত্যের মাধুৰ্য্য নষ্ট হইয়া যায়-সুরসাল রূপশুন্য হইয়া পড়ে । বিদ্যালয়ে এ সকলের আদ্ৰYYDu DBBD DBBSBDBD BDDB BBDD BDDYS DBBDBD TDDD BDBB উন্নত ভাব সমূহ উপলব্ধি করাই, সাহিত্য পাঠের পৌনেষোল আনা উদ্দেশ্য । ব্যাকরণাদির আলোচনা সামান্য মাত্রই অবশ্যক । আমি পরীক্ষার কথা বলিতেছি না-সেৱন্ধপ কোন প্ৰয়োজন থাকিলে, পরীক্ষণ ও পরীক্ষকের রীতি বুঝিয়া পৌনেষোল আনা ব্যাকরণ পড়ােনও আব