ভাষাবিষয়ক । Š ዓ « ܩܚܒܚ হইবে । শিক্ষা कबक्ष আলোচনার উপরই নির্ভর করে ।-“ছাত্ৰগণকে ইহা একবার বলিয়া দিয়াছি, আর বলিবার আবশ্যক নাই,-ইহাই মনে করিয়া যে সকল শিক্ষক নিশ্চিন্ত হইয়া থাকেন, তাহারা কখনই তকাৰ্য্য হইতে পারেন না । পুনরালোচনাই জ্ঞানোপাৰ্জনের প্রকৃষ্ট পন্থা । তার পর, কি দিয়া হাত কাটিয়াছে ?-ছুরি দিয়া । যা দিয়া কোন কাজ করা যায় তাহাকে কারণ বা করণকারক বলে -এখানে ছুরি করণ কারক । এইরূপ গগণ কলম দিয়া লিখিতেছে, পুটী বঁটি দিয়া তরকারী কুটিতেছে, শশী সিপ দিয়া মাছ ধরিতেছে, ইত্যাদি দৃষ্টান্তের দ্বারা কারণ বুঝাই৩ে হইবে । “দিয়া” কথার ব্যবহার শিক্ষার পরে, ভাল ভাষায় বাক্য রচনা করিয়া’, ‘দ্বারা” কথার দ্বারাও যে কারণ কারক ব্যক্তি হয় তাহা বুঝাইবে । সম্প্রদান বুঝাইতেও ঠিক এই প্ৰণালী অবলম্বন করিতে হইবে । “ইন্দু ভিক্ষু ও কে পয়সা দিয়াছে”-কে দিয়াছে, কি দিয়াছে প্ৰভূতির আলোচনা করিয়া কাহাকে দিয়াছে জিজ্ঞাসা কর । ‘ভিক্ষুক কে” দিয়াছে -যাহাকে কিছু দেওয়া অর্থাৎ দান করা যায় তাহাকে ‘সম্প্রদান” বলে । সম্প্রদান কথাটির অর্থও উত্তমরূপে বুঝাইতে হইবে । কথাটির অর্থ বুঝলে “আম্বিকা বাবু বরকে কন্যা সম্প্রদান করিলেন”-এইরূপ হুই একটা দৃষ্টান্ত দেওয়া যাইতে পারে। ইহার পর অপাদান কারকের শিক্ষা দিতে হইবে । কারক গুলি উত্তম রূপে বুঝাইয়া দিতে হইবে—বালকগণকে সুত্ৰ মুখস্থ করাইবার প্রয়োজন নাই। কেবল তাহার কারকের ব্যবহার শিক্ষা করিবে । ‘‘গাছ থেকে আমি পড়িল”-কি পড়িল ? অাম । “আমি” কৰ্ত্তা ইত্যাদির আলোচনা করিয়া “কোথা থেকে পড়িল” জিজ্ঞাসা কর । “গাছ থেকে” । আরও অনেক দৃষ্টান্ত দিতে হুইবে । “পূর্ণর মা নদী থেকে জল আনিতেছে, যদু বাজার হইতে মাছ আনিয়াছে।” ইত্যাদি নানারূপ দৃষ্টপ্লন্তে । “থেকে ও হইতে” ব্যবহার কািরয়া । বুঝাইয়ুঃ 8यः, ५.६।। স্কুল শব্দের '− ܩܠܒܝܫܝ
