V) 3 বিবিধ বিধান । .. .مست == а на и শীতকালের সুৰ্যেৰু পথ ছোট, কাজেই দিন ছোট, আর গ্রীষ্মকালের সুৰ্য্যের পথ বড়, কাজেই দিন বড়। চিত্রের নির্দেশ মত টেবিলের উপর দুইটী গোলাকার তার উঁচু নীচু করিয়া লাগাইয়া লইলে দিন বড় রাত্ৰি ছোট বেশ বুঝাইতে পারা যাইবে । কি গ্রীষ্মে কি শীতে বেলা ১২ টার সময় সুৰ্য্য সর্বাপেক্ষা উচ্চ স্থানে উঠে। গ্রীষ্মকালে সেই উচ্চ স্থানে আসিতে সময় বেশী লাগে বলিয়া সুৰ্যকে গ্রীষ্মের প্রাতঃকালেও পুৰি আগে উঠতে হয় । গ্রীষ্মে ৫৷৷ টার সময় সুৰ্যোদয় হয় । শীতকালে প্ৰাতে ৬৮ টার সময় সুৰ্য্য উঠে, কারণ শীতকালের সুৰ্য্যোর রাস্তা ছোট, একটু দেৱী করিয়া উঠিলেও ক্ষতি হয় না । সুৰ্য অস্ত সম্বন্ধেও এইরূপ। মেঘ বৃষ্টি ।- একটা ছোট ঘটতে অল্প জল দিয়া, আগুনের গামলার উপর রােখ। ঘটির মুখে একটা ছোট মাটীর সারা দিয়া ঢাকিয়া দাও, সরাতে একটা ছোট ছিদ্র কর । ছিদ্ৰ দিয়া ধুয়ার মত যে পদাৰ্থ বাহির হইতেছে তাহাকে বাষ্প বলে। বাপের DBBuB SLtKDD S LLL DBSSS SBDBDB SYYS DBD GLDD KSDD DBBBDS SBBDD L একটু তাপ দাও, ফ্লেটের সেই জল আবার বাষ্প হইবে । জল যুক্ত প্লেট রৌদ্রে রাখ, জল শুকাইয়া গেল । সুৰ্যতাপে জল বাষ্প হইবে । বাষ্প, বায়, অপেক্ষ হালকা তাই আকাশে উঠে। অদৃশ্য বাষ্প ঠাণ্ড লাগিলে, আগে মেঘ হয়, আরও ঠাণ্ড লাগিলে জল হইয়া পড়ে। সাধারণতঃ আকাশে ৪ প্রকার মেঘ দেখিতে পাই । ( ১ ) খুব কাল মেঘ, ইহাকে ঝোড়ে মেঘ বলে, ভাল কথায় বৃষ্টি প্ৰদ মেঘ, ইহাতেই বৃষ্টি হয়। (২) তুলান্তপ মেঘ, সাধারণ কথায় তুলা পেজা মেঘ বলে, সাদা সাদা পেজ তুলার মত মেঘ । ( ও ) স্তরাবলী মেঘ, চক্ৰ বালের কাছে কাছে, প্ৰাতে সন্ধ্যায় দেখা যায়, লম্বা লম্ব স্তরের মত সমান্তর মেঘাবলী, সাধারণ কথায় ইহাকে টানা মেঘ বলে । ( 8 ) , অলক মেঘ, অনেক উপরে ছাকড়া ছাকড়া (পাকা চুলের মত ) ভাবে ভাসিয়া বেড়ায়, এইজন্য সাধারণ ভাষায় ছাকড়। মেঘ বলে ৷ ” রামধনু।-মুখে জল লইয়া স্বর্যের দিকে মুখ কম্বিয়া জোরে ফুৎকার করিলে রামধনুর মত নানা বর্ণের রঙ দেখায়। ‘মেন্ধে সুৰ্যের আলো পড়িয়া এইরূপে রামধনু হয়। যে দিকে সুৰ্য থাকে, তার বিপরীত দিকে মেঘ থাকিলে রামধনু হয় । দ্বিপ্রহরে কখনও রামধেনু দেখা যায় না । সুৰ্য যতই চক্রবালের নিকটবৰ্ত্তী হইবে, ততই রামধনু, বড় হইবে ও আকাশের সমধিক উচ্চ স্থানে দেখা যাইবে । রামধনুর রঙ গুলি যেরূপ সাজান থাকে। ( যে দিন রামধনু, উঠিৰে ) তাহা দেখাইয়া দাও । নীচের দিক হইতে উপরের দিকে এইরূপ ভাবে সাজান-বেণ্ডপে, নীল, আসমানী, সবুজ, হলদে, কমলা, লাল।
