পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/৩৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ᏫᏍᏔᏯᏓᏅ विदिक्ष क्षितान् । ৭৯ চিত্রানুরূপে গোলকটিী বামপাশে ধরিলে দেখা যাইবে যে, ঐ অবস্থায় গোলক ঘুৱাইলে উত্তর মেরুতে আলো যাইবে না ও দক্ষিণ মেরুতে কখন অন্ধকার হইবে না । সুতরাং পৃথিবী সুৰ্য্যের সম্মুখে৷ ৬ মাস এই অবস্থাতে থাকে । এখন আবার গোলকটিকে আলোর অপর পাশ্বে সরাইয়া আন । গোলক ঠিক ঐ রূপেই ধরিয়া রাখা। এখন দেখিবে যে বাতির আলো উত্তর মেরুতে পড়িল, কিন্তু দক্ষিণ মেরু অন্ধকারে থাকিল, ঘুরাইলেও আর দক্ষিণ মেরুতে আলো যাইবে না, ও উত্তর মেরু অন্ধকারে পড়িবে না । সুতরাং পৃথিবী অপর ৬ মাস এইরূপ ভাবে সুৰ্য্যের দিকে অবস্থান করে । বিষুব রেখার উভয় পাশ্বস্থ কতক স্থানে উভয় অবস্থাতেই সম্পূর্ণ আলোক পাইয়া থাকে ; এই অংশ তাপ ও অধিক পরিমাণে পায় বলিয়া এই অংশকে গ্রীষ্মমণ্ডল কহে । যে অংশ BDBDS BDDS BYBB L L KK KBD DDDLD DLJBOBBJBDDS BB BD D DBD একেবারেই তাপ ও আলোক পায় না। তাহাকে শীতমণ্ডল কহে । কর্কটDBmDBD DBBDBSBDDLBDBBB DBDSLYBDDD DL S মানচিত্রে শিক্ষা । -বালকগণকে এই সমস্ত লক্ষ্য করিতে বল : ইউরোপের উপকূলভাগ বেশী । সমুদ্রপথে প্ৰায় স্থানেই যাতায়াত করা যায়। এই জন্য ইউরোপ বাণিজ্য প্রধান । এসিয়ার উপকুল ভাগ ইয়ুরোপ হইতে কম, আফ্রিকার উপকুল ভাগ বড়ই কম-অধিকাংশ স্থানই সমুদ্র হইতে দুরে উপদ্বীপগুলি প্রায়ই দক্ষিণে বিস্তৃত যথাকাম স্কটিকা, মালয়, ভারতবর্ষ, ইতালী, গ্রীস, নরওয়ে, সুইডেন প্ৰভৃতি, কেবল ডেনমার্ক উত্তরে প্রসারিত । উপসাগরগুলিও প্রায়ই উত্তর দক্ষিণে লম্বাকৃতি-পারস্য সাগর, শ্যামসাগর, আড়িয়াটিক সাগর, বালটক সাগর, ইত্যাদি। দেশের উপকুল ভাগ প্রায়ই পৰ্বতময়-সমুদ্রের ঘাতপ্ৰতি“ঘাতে তাহার সহজে পরিবর্তন ঘটে না । হিন্দুকুশ পৰ্ব্বতকে কেন্দ্ৰ করিয়া এশিয়ার বড় বড় পর্বতগুলি চারি দিকে ব্যাসাদ্ধের মত বিস্তৃত হইয়াছে।