পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/৫০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঠুস্তক শেষ হইল বটে। কিন্তু সমস্ত কথা বলা হইল লি না। বলিতে গেলে যে কেবল পুস্তক বাড়িয়া যায় స్టోవ్లో তাঙ্গা নহে, তাহাতে কিছু অপকারও হইতে পারে । § မြို့ချိ)ဋ် S ij সমস্ত কথা পুস্তকে পাইলে, শিক্ষকগণ আর ...শুভক্টষ্টু;ি তাহাদিগের স্বাধীন চিন্তা শক্তি পরিচালনা করিয়া 31943; নূতন নূতন পন্থা আবিষ্কার করিতে চেষ্টা করিবেন। না । এই শ্রেণীর পুস্তকের উদ্দেশ্যই কেবল শিক্ষককে পথে তুলিয়! দেওয়া মাত্র ; তারপর গন্তব্যপথ, গন্তব্যযান ও গন্তব্য স্থান তিনি নিজে ঠিক করিয়া লইবেন । আর এক কথা-পুস্তকে নানারূপী পদ্ধতি লিখিত হইয়াছে, সকল পদ্ধতি সকলের ভাল লাগিবে না । যিনি যে পদ্ধতিতে কাজ করিয়া সুবিধা বোঁধ করেন, তিনি সেই পদ্ধতিই অবলম্বন করিবেন । আবার তাই বলিয়া কোন পদ্ধতি বিশেষের দাস হওয়াও বাঞ্ছনীয় নহে। যেমন করিয়া হউক বালককে প্রকৃতরূপে শিক্ষা দিতে হইবে। এখন যে পদ্ধতি (ব্লাষ্ঠী মারা বাদে) অনুসরণ করিলে সেই ফৰ্ল লাভু হয়, তাহাই প্ৰকৃষ্ট পদ্ধতি। আরও এক কথা, ষে যে বিষয়ের শিক্ষাদান সম্বন্ধে এই পুস্তকে উপদেশ প্রদত্ত হইল, শিক্ষকের যদি সেই সকল বিষয় সম্বন্ধে জ্ঞান না।