পরিশিষ্ট । SR LGL0GA AAA S LLLLL LSL LC LGLLLLLLLSLLLTLTTLMSLLC LLLLL S LASL M SLA AMSqS SqSqSqALAALSLSiS TAASSLLLLL লাগাইতে হইবে। এই পালিশ শুকাইয়া গেলে শিরিষ কাগজ দিয়া ঘসিয়া, পুনরায় নুতন পালিশের সঙ্গে ভূষা কালি (ল্যাম্প ব্ল্যাক ) মিশাইয়া, ব'র দুই পালিশ লাগাইলেই বোর্ডের রঙ হইল। বোর্ডে বান্টিস করিতে নাই। বোর্ডের রঙ উঠিয়া গেলে ভুষ কালি মিশ্ৰিত পালিশ লাগাইলেই আবার নূতন হইয়া যাইবে । কিন্তু যদি বোর্ডের পূর্ব রঙ, আলকাতরা (কোলটার) বা জাপান ব্লাক দিয়। রঙ করা হইয়া থাকে, তবে সেই রঙ শিরিষ কাগজ দ্বারা উঠাইয়া, নূতন বোর্ড রঙ করিবার প্রণালীতে রঙ করিতে হইবে। বোর্ডের রঙ কিনিতেও পাওয়া যায় । সুতার গায়ে লাল এনেমাল রঙ মাখাইয়া, সেই সুতা বোর্ডের উপর লাগাইয়া ধরিলে সুন্দর রূলের দাগ পড়িয়া যাইবে । দীর্ঘ প্রস্থে এই রূপ ৰূল কাটিয়া লাইলেই চেক বোর্ড হইবে । বলফ্ৰেম ( Bull-Frame ) ॥-কতকগুলি হুপারী ছিদ্র করিয়া লইবে । তাহার ভিতর লোহার তার পরাইয়া একটা ছোট চৌকাঠের সহিত আটিয়া লও (৬০চিত্র দেখ) ইচ্ছ। কুরিলে তেলের রঙ দিয়া রঙ ও করিতে পার । অথবা মাটীর কতকগুলি গুটী করিয়া তাহদের মধ্যে ছিদ্র কর । পরে শুকাইয়। গেলে পোড়াইয়া, লাও । ইহাতেও বেশ বলফ্রেমের গুটী হইতে পারে । পুটীন ( Putty ) –একসের চকের গুড়া, আধ পোয়। রঞ্জনের গুড়া ও আধ পোয়া মত তিসির তেল ( এই অনুপাতে ) একত্রে মিশাইলেই পুটিন হয়। প্ৰথমে চকের গুড়া ও রজন চুর্ণ মিশাইয় তাহাতে একটু একটু করিয়া তেল মিশাইবে ও হাতুড়ী বা পাথরের দ্বারা খুব করিয়া পিটিতে থাকিবে। যখন মিশ্ৰিত দ্রব্য রুটী গড়ার ময়দার মত হইবে তখনই কাজের উপযুক্ত হইল মনে করিবে। আবশ্যক হইলে তেলের ভাগ একটু কমবেশী করিতে পাের। কিন্তু সাবধান বেশী তেল দিও না, তাহা হইলে কাজের অনুপযুক্ত হইয়া পড়িবে। কাঠের কোন জিনিষে যদি কাটা কি গৰ্ত্ত থাকে। তবে এই পুটীনের দ্বারা তাহা বন্ধ করা যাইতে পারে। শুকাইলে এই পুটীন খুব শক্ত হয়। বন্ধুর-মানচিত্র ( রিলিফ ম্যাপ)। এই পুটীনে প্ৰস্তুত করিতে হয় । r-tafs ( Raised” map ) --A*Titi ( Y "X RR” * 5 ) কাঠের বোড প্রস্তুত করিয়া লণ্ড । এক কাঠের হইজে ভাল, না হইলে জোড়ের স্থান বেশ ভাল করিয়া মিলাইয়া লইবে । চার দিকে আধা ইঞ্চি প্ৰন্থ ও আধা ইঞ্চি উচ্চ বিট বা কাৰ্নিশ লাগাইয়া লাও । এই বোর্ডের উপর পেনসিল দিয়া মানচিত্র অঙ্কিত কর । তার উপর (মানচিত্রের ভূমি ভাগের উপর) পুীন টিপিয়া টিপিয়া বসাও। পর্বতের স্থানে
