পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঠুশাসন বলিলে প্ৰধানতঃ ছাত্র শাসনই বুঝিতে 樊 কেণ্ঠ হইবে । তবে বিদ্যালয়ের চাকর চাকরাণী ও .. শাসন অপেক্ষা বড় শাসন “আত্মশাসন” । যিনি SE: ८८: শাসন করিতেঁ জানেন না। তিনি অন্যকে কিরূপে ? অন্যকে যাহা করিতে উপদেশ দিবে। বলিয়া মনে করা, সৰ্ব্বাগ্রে তাহা নিজে প্ৰাণপণ যত্নে সম্পন্ন করিতে চেষ্টা করিবে । কাৰ্য্যে ও মুখে এক না হইলে তোমার শিক্ষায় বা শাসনে কোন ফলোদয় হইবে না । বিদ্যালয়ের শিক্ষকের পক্ষে সৰ্ব্বপ্রধান গুণ সময়-নিষ্ঠা” । সমমুনিষ্ঠ শিক্ষক অতি মুখ হইলেও বালকদিগের যে পরিমাণ উপকার করিতে পারেন, সময়াপহারী বিদ্বান শিক্ষক তাহার শতাংশের এক অংশ করিতে পারেন। কিনা সন্দেহ } “নিরূপিত সময়ে নিরূপিত কাজ করিতেই হইবে।” বিদ্যালয়ের কাৰ্য্যে সুফল লাভ করিবার ইহাই মূলমন্ত্র। ষে শিক্ষক প্ৰত্যহ নিরূপিত সময়ের কিছু পুর্বেই বিদ্যালয়ে উপস্থিত হইয়া থাকেন, “শিক্ষকের হাজিরা’