sse বিসর্জন করিয়াছেন। হে হুতাত্মজ। छूमि यूशिर्डtबंद्र निकल्ले ७ई बूडांख् जानिबा ७रांटन श्रांशभम शूर्वक आभां८क नईब्रां যাইও । ধৰ্ম্মরাজ কিরূপে পরাজিত হইয়াছেন, জানিয়া আমি তথায় গমন করিব।” দ্রৌপদীর अडिआक्र,(इंडकी উপস্থিত করিবেম । দ্রৌপদীর চরিত্রে দুইটি লক্ষণ বিশেষ সুস্পষ্ট—এক ধৰ্ম্মাচরণ, দ্বিতীয় দর্প। দৰ্প, ধৰ্ম্মের কিছু বিরোধী, কিন্তু এই দুইটি লক্ষণের একাধারে সমাবেশ অপ্রকৃত নহে। মহাভারত কার এই দুই লক্ষণ অনেক নায়কে একত্রে সমাবেশ করিয়াছেন; ভীমসেনে, অর্জুনে, অশ্বথামার, এবং সচরাচর ক্ষত্রিয়চরিত্রে এতদুভয়কে মিশ্রিত করিয়াছেন। ভীমসেনে দৰ্প পূর্ণমাত্রায়, এবং অর্জুনে ও অশ্বথামায় অৰ্দ্ধমাত্রায়, দেখা যায়। দৰ্প শব্দে এখানে আত্মশ্লাঘাপ্রিয়তা নির্দেশ করিতেছি না ; মানসিক তেজস্বিতাই আমাদের নির্দেশ্য। এই তেজস্বিতা দ্রৌপদীতেও পূর্ণমাত্রায় ছিল। অর্জুনে এবং অভিমস্থাতে ইহা আত্মশক্তি নিশ্চয়তায় পরিণত হইয়াছিল ; ভীমসেনে ইহা বলবৃদ্ধির কারণ হইয়াছিল ; (কেবল দ্রৌপদীতেই ইহা ধৰ্ম্মানুরাগ অপেক্ষা প্রবল। নহিলে তিনি স্বয়ম্বর সভাতলে পিতৃসত্যের ব্যতিক্রম করিয়া বলিতেন না যে, “আমি হুতপুত্রকে বিবাহ করিব ল| ” তা ন হইলে দুর্য্যোধনের সভায় স্বামীর পণ ব্যতিক্রম করিয়া কূটপ্রশ্ন করিতেন না। এটি স্বভাবসঙ্গতই হইতেছে, স্ত্রীলোকের গর্ব, সহজে ধৰ্ম্মকে অতিক্রম করে। এত স্বশ্ন কারুকার্য্যে দ্ৰৌপদীচরিত্র নিৰ্ম্মিত হইয়াছে O - w সভতলে দ্রৌপদীর দর্প ও তেজস্বিতা আরও বৰ্দ্ধিত হইল। তিনি দুঃশাসনকে বলিলেন, “ যদি ইন্দ্রাদি দেবগঞ্চ তোর সহায় হন, তথাপি রাজপুঞ্জের তোকে কখনই ক্ষমা করিবেন
