পাতা:বিবিধ সমালোচন (বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়).pdf/১২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$ు বিবিধ সমালোচন । मः ” प्राबिकूणरक खे*नक्र कब्रिग्ना नर्श्वगबैौ८थं भूङकt? বলিলেন, “ভদ্রস্তবংশীয়গণের ধৰ্ম্মে ধিক্‌ ! ক্ষত্ৰধৰ্ম্মজ্ঞগণের कब्रिज ७एकबारबझे नडे श्ड़ेब्र त्रिबारह ” डौञ्चानि ७क्रबनष्क মুখের উপর তিরস্কার করিয়া বলিলেন, “ বুঝিলাম দ্রোণ, ভীষ্ম, ও মহাত্মা বিহ্বরের কিছুমাত্র স্বত্ব নাই ।” কিন্তু অবলার তেজ कछक५ थां८क ! भशंख् ब्रह्छद्र कवि, भन्नश्वा5ब्रिट्ब नाश८ब्रह उलপর্যন্ত মখদৰ্পণৰং দেখিতে পাইতেন। যখন কৰ্ণ দ্ৰৌপদীকে বেশ্য বলিল, দুঃশাসন তাহার পরিধেয় আকর্ষণ করিতে গেল, তখন আর দর্প রছিল না—ভয়াধিক্যে হৃদয় দ্রবীভূত হইল । তখন দ্রৌপদী ডাকিতে লাগিলেন, “ ছা নাথ! হা রমানাথ ! হা ব্ৰজনাথ ! হা দুঃখনাশ ! আমি কৌরবসাগরে নিমগ্ন হইয়াছি —আমাকে উদ্ধার কর!” এস্থলে কবিত্বের চরমোৎকর্ষ। ৰলিয়াছি, যে দ্রৌপদী স্ত্রীজাতি ৰলিয়া তাহার হৃদয়ে দৰ্প এত প্রবল, যে তাহাতে সময়ে সময়ে ধৰ্ম্মজ্ঞান আচ্ছন্ন হুষ্টয়া উঠে । কিন্তু ঠাহর ধৰ্ম্মজ্ঞানও অসামান্ত—যখন তিনি দর্পিত। রাজমহিষী হইয়া না দাড়ান, তখন জনমণ্ডলে তাদৃশী ধৰ্ম্মামুরাগিণী আছে বোধ হয় না । এই প্রবল ধৰ্ম্মানুরাগই, প্রবলতর দৰ্পের মানদণ্ডের স্বরূপ । এই অসামান্য ধৰ্ম্মানুরাগ, এবং তেজস্বিতার সহিত সেই ধৰ্ম্মামুরাগের রমণীয় সামঞ্জস্য, ধৃতরাষ্ট্রের নিকট র্তাহার বরগ্রহণ কালে অতি স্বাররূপে পরিস্ফুট হইয়াছে। সেস্থানটি এত সুন্দর, যে যিনি তাই শতবার পাঠ করিয়াছেন, তিনি তাহা অার একবার পাঠ করিলেও অমুখী হইবেন না। এজন্য সেই স্থানটি আমরা উদ্ধৃত করিলাম। হিতৈষী রাজা ধৃতরাষ্ট্র হর্যোধনকে এইরূপ তিরস্কার # সাম্বনাৰাক্যে ষ্ট্ৰেীপদীকে কহিলেন, হে ক্রপৃদতনয়ে !