পাতা:বিবিধ সমালোচন (বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়).pdf/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

v 9 - বিবিধ সমালোচন l জ্ঞাপক রস নাই; কিন্তু শান্তি একটি রস। সুতরাং এবম্বিধ পারিভাষিক শৰ লইয়া সমালোচনার কার্য সম্পন্ন হয় না। আমরা যাহা বলিতে চাহি, তাহ অন্য কথায় বুঝাইতেছি— আলঙ্কারিকদিগকে প্রণাম করি। - যমুষ্যের কাৰ্য্যের মূল তাহাদিগের চিত্তবৃত্তি। সেই সকল চিত্তবৃত্তি অবস্থানুসারে অত্যন্ত বেগবতী হয়। সেই বেগের সমুচিত বৰ্ণনদ্বারা সৌন্দর্যের স্বজন,কাব্যের উদ্দেশ্য। অম্মদেশীয় আলঙ্কারিকের সেই বেগবতী মনোবৃত্তিগণকে “ স্থায়ীভাব • নাম দিয়া এ শব্দের এরূপ পরিভাষা করিয়াছেন যে, প্রকৃত কথা বুঝা ভার। ইংরাজী আলঙ্কারিকের তাহাকে (Passions) বলেন । আমরা তাহার কাব্যগত প্রতিকৃতিকে রসোদ্ভাবন বলিলাম । রসেম্ভাবনে ভবভূতির ক্ষমতা অপরিসীম। যখন যে রস উদ্ভাবনের ইচ্ছা করিয়াছেন,তখনই তাহার চরম দেখাইয়াছেন। তাহার লেখনী মুখে স্নেহ উছলিতে থাকে-শোক দহিন্তে থাকে, দন্ত ফুলিতে থাকে । ভবভূতির মোহিনীশক্তিপ্রভাবে আমরা দেখিতে পাই যে, রামের শরীর ভাঙ্গিতেছে; মৰ্ম্ম ছিড়িতেছে ; মস্তক ঘুরিতেছে; চেতন লুপ্ত হইতেছে— দেখিতে পাই,গীত কখন বিশ্বয়স্তিমিত ; কখন তানন্দোথিত; কখন প্রেমাভিভূত ; কখন অভিমানকুষ্ঠিত ; কখন আত্মাবমানন সঙ্কুচিত? কখন অনুতাপবিবশ ; কখন মহাশোকে ব্যাকুল । কবি যখন যাহা দেখাইয়াছেন, একবারে নায়ক নারিকার হৃদয় যেন বাহির করিয়া দেখু!ইয়াছেন, যখন সীতা ৰলিলেন, “ আত্মহুে—জলন্তরিদমেই থদিগম্ভীর সংসলে কুবেৰুণলো उॉब्रनौ निगूंचाrगा ! कृब्रिजभावकश्चबिबद्रर भ१ दि #শষ্ট্ৰইনিং ঋত্বি উন্মাফ্লেৰি ।” তখন বোধ হইল, জগৎসংসাৰ