গীতিকাব্য । \(t শেষোক্ত বিষয়ের উদাহরণের অভাব নাই। পক্ষান্তরে, দেখা গিয়াছে অনেক খণ্ড কাব্য মহাকাব্যের আকারে রচিত হইয়াছে। যদি কোন একটি সামান্য উপাখ্যানের স্বত্র গ্রস্থিত কাব্যমালাকে আখ্যান কাব্য বা মহাকাৰ নাম দেওয়া , বিধেয় হয়, তবে “Excursion” gas “Childe Harold” কে ঐ নাম দিতে হয় । কিন্তু আমাদিগের বিবেচনায় ঐ দুই কাব্য খও কাব্যের সংগ্ৰহ মাত্র । - খণ্ড কাব্য মধ্যে আমর। অনেক প্রকার কাব্যের স্থান করিब्राछि । उद्म८५। ७१प 2 काँझ कादT ॐtथामा लांड कग्निबा इंडेরোপে গীতিকাব্য (Lyric) নামে খ্যাত হইয়াছে। অদ্য সেই শ্রেণীর কাব্যের কথায় আমাদিগের প্রয়োজন। " ইউরোপে কোন ধস্ত একটি পৃথক্ নাম প্রাপ্ত হইয়াছে বলিয়া, আমাদিগের দেশেও যে একটি পৃথক নাম দিতে হইবে এমত নহে । যেখানে বস্তুগত কোন পার্থক্য নাই, সেখানে নামের পার্থক্য অনৰ্থক এবং অনিষ্টছনক । কিন্তু যেখানে বস্তু গুলি পৃথক, সেপানে নাম ও পৃথক্ হু ওয়া আবশ্যক। যদি এমন্ত কোন বস্তু থাকে যে তfহfর জন্য গীতিকাব্য নামটি গ্রহণ কর। আবশ্যক, তবে অবশ্য ইউরোপের নিকট আমাদিগকে ঋণী হইতে হুইবে । - - - গীত মকুষ্যের এক প্রকার স্বভাবজাত। মনের ভাব কেবল কথায় ব্যক্ত হইতে পারে, কিন্তু কণ্ঠভঙ্গীতে তাহা স্পষ্টীকৃত হয় । “আঃ” এই শব্দ কণ্ঠভঙ্গীর গুণে দুঃখবোধক হইতে পারে, বিরক্তিবাচক হইতে পারে, এবং ব্যঙ্গোক্তিও হইতে হইতে পারে । “তোমাকে না দেখিয়া ; আমি মরিলাম!” ইছ শুধু বলিলে, দুঃখ বুৰাইতে পারে, কিন্তু উপযুক্ত খরভঙ্গীর স্বস্থিত বলিলে দুঃখ শতগুণ অধিক বুৰাইৰে। এই স্বল্পবৈচি - . 5 9:、
