বিভতিভষণের শ্রেষ্ঠ গল্প বৌমা ! এমন আমি এ অঞ্চলে নেই আমার বাগানে যা আছে, ডাকসাইটে বাগান, কত্তা করে রেখে গিয়েছিলেন, এস্তেক গোয়াড়ি, এস্তেক শান্তিপাের, কোথা থেকে কলমের চারা এনে না পাতেচোন ! আমের সময় এল, কোথা থেকে ব্যাপারীরা এসে বাণান কিনে নিলে ৷ দৰাএক ঝড়ি আমি যা আমাদের বাড়ী এল, তা থেকে দটো-একটা জটিল আমার ভাগ্যে । শাশড়ী নিতান্ত বাজে কথা বলেন নি, আম ভালো । স্বামীর সঙ্গে আলাপ জমলো মন্দ নয় । ক্লমে তাঁকে ভালোও লাগলো । আমায় বল্লেন-তুমি কি খেতে ভালোবাসো ? আমি লক্ষজা-টক্তজার ধার ধারিনি, বলে ফেল্লাম-তেলেভাজা খাবার । স্বামী বল্লেন-দর! আমন বোকা মেয়ে কেন ? ভালো খাবারের নাম করো। -গজা । জিলিপি । -6का श्राद्धक्षा ? —সে আবার কি গা ? আমাদের গাঁয়ে শনিনি তো ! উনি হো হো করে হেসে বল্লেন-পাড়াগোঁয়ে ভােত ! আমাদের এ শহর বাজার জায়গা । কাল খাজা আনবো লকিয়ে। কিন্তু সাবধান, মা যেন টের না। পায়। বাকবে । আমি নিজে খাজা ভিয়েন করি । সেই থেকে মাঝে মাঝে স্বামী লকিয়ে খাবার আনেন । কোনোদিন খাজা, কোনোদিন মিহিদানা। আমরা দ’জনে লকিয়ে খাই। স্বামী বলেন—সবাইকে দিতে গেলে চলে না। খড়তুতো ভাইয়ের হাঁসের পাল, সবার মাখে দিতে গেলে তোমার আমার মাখে এক টকরে উঠবে কি না-উঠবে।
- বশরিবাড়ী ভালো লাগলো না বটে, তবে স্বামীকে কিছটা ভালো লাগলো এই খাবার খাওয়া থেকে । উলোর জাতের মত বড় মেলা এ অঞ্চলে আর নেই, সে-সময় ময়রার দোকানে কাজ বেশি । উনি ফেরেন অনেক রাতে । হাতে বড় বড় ঠোঙায় খাবার ভিত্তি । উনি হেসে বলতেন-খাও, খাও, খাব খাও—এসো দজনে পেটভরে খাই ।
একদিন কি করে খড়শাবাশার টের পেলেন লকিয়ে খাবার আনার ব্যাপারটা। এ নিয়ে খাব ঝগড়া হলো বাড়ীতে । আমাকে আর ওঁকে যথোিট অপমান গালিগালাজ সহ্য করতে হলো । BBBBGBBDB BDDBDYBBBD DBDBDB DBBD DDD DDD SS DDBB DBDDBD খাবার খেয়ে দোকানটা শেষ করে দিলে গা ! এমন অলক্ষী বেী তো কখনও দেখিওনি, শনিওনি। লতাজাও করে না। গারজনকে লকিয়ে লকিয়ে খেতে । স্বামীকে রাত্রে বল্লাম—আর ওসব এনো না। দ্যাখো তো কি কাপড় বাধালে ! স্বামী বলেন-না আনবে না ! আমায় কি মাইনে দেয় কাকা ? বিনি মাইনের চাকর করে তো রেখেচে । পেটে দটো খাবো না ? ঠিক আনবো লকিয়ে, তুমি দেখো। কেমন করে ধরবে কাকা তা দেখবো । স্বামীর শরীর ভালো নয়। অথচ ঘোর পেটক । আমার কথা শ্যনতেন না ।
