ভূমিকা পাঁচিশ বছরেরও বেশি হল বিভূতিভূষণ গত হয়েছেন। কিন্তু এখনও তার লেখার বিরাম নেই। হয়ত আরও অনেক দিন পর্যন্থই থাকবে না। এত ছড়ানো তার লেখা । অপ্ৰকাশিত দিনলিপি তেঁার সেই ছড়ানাে-চীন cलथांदे । র্তারই স্মৃতিকথা। সেই স্মরণের সৰ্বব্যাপী ও বিচিত্ৰ যে বিস্মিত ब1 श्ग्र *iांबू) क्षांश नां । * fyfyr gene critis (SCSR fatctg., “A novel on forests ওতে নির্জনতার কথা থাকৃবে। গাছপালার কথা থাকৃবে। অরণ্যানীখাড়া উচু পাথরের স্তর। ধাতুপ্ৰস্তর। রঙীন ঝর্ণা, যা ঘন অরণ্যের মধ্যে দিয়ে নেমে আসচে। পাহাড়ের মাথায় রাঙা রোদ । শিউলি বন । ••• দাবানল। --টাড়িবারো। - অনেকে দেখেছে-গভীর রাত্রের অন্ধকারে খাদানের - কাছে দাড়িয়ে মহিষের পালকে সতর্ক করাচে ।” সিংহুমের অরণ্যে ঘুরতে ঘুরতে কখনও লিখছেন, “ধীশুকে যেদিন ক্রুণে বিদ্ধ করে মারা হোল বা অশোক ঘেদিন রাজা হলেন, সেদিনও সামনের পাহাড়টা আমনি দাড়িয়েছিল- তখনকার লোক আমনি জঙ্গলে কাঠ কাটুতো । কে খবর রাখতো সুদূর খাইবার গিরিবত্ম দিয়ে কোন নতুন বিজেতার দল ভারতবর্ষে প্ৰবেশ করল কি না ? সুবৰ্ণরেখা তখনও এমনি নিঃসঙ্গ নিবিকারভাবে বেয়ে চলতো-এইসব পাহাড় জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে।” পড়তে পড়তে মনে হয় আরণ্যকের কী নিখুঁত স্কেচ ! কখনও আবার ঠিক তারই পরে সুবর্ণরেখার ধারে বসে বিভূতিভূষণ DDB DBYS SDS DL geeASA LLB D DDB BDBD S uuttSDDD দু’আনা মাত্র। অতএব এই সালের মাসের আয় গড়ে ২৪৮৮০৮০ আনা মাত্র। ঘাটশিলা । সুবর্ণরেখা তীরের শালবন । সকালৰেলা।। ২৯-১২-৪১ ৷” কখনও লিখছেন স্মরণীয় সেই দিনটি। ৫ই এপ্রিল, ১৯৩৩, বুধবার। “তাড়াতাড়ি স্নান সেরে কাপড় পরে তৈরী হলুম-রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে দেখা কৰ্ত্তে যেতে হবে। • • • মোটরে বেরুনো গেল প্ৰশান্তবাবুর বরানগরের বাগান বাড়ীতে । - প্ৰশান্তবাবুর স্ত্রী আমাদের জন্যে খাবার আনলেন। তারপুর এল আইসক্রীম। S. বিভূতি অপ্ৰকাশিত-১
