পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

--তবে বাংলার তুলনা ছিল না--- একঘেয়ে সমতলভূমি সর্বত্র-এ একটা defect বাংলার। দেখে তো এলুম, গালুডি, সিংস্কৃভূম-গ্রীষ্মের সব মরুভূমি, ঘাস-পোড়া, গাছে পাতা নেই, ছায়া নেই - খ খ করচে চারিদিকে, সবুজ BBDDD BBBLL SS DBD BDBDD DBDBS gEBD BDD DDD S SSSS iBBBuDtgT निििश् »७.8.७०७8 ) একালের সেই গল্পকািযনি লিখেছিলেন, পৃথিবীর মানুষ। শুধু চোখ দিয়ে দেখে অপরাজিতাকে, আর এই\ছুমান অন্ধ শব্দ দিয়ে, গন্ধ দিয়ে, ছোয়া দিয়ে বোঝে অপরাজিতাকে । ফিসফাঁশি শব্দে সে তার বিয়ের দিনের শাড়ি চিনতে পারে, চুড়ির আওয়াজে বুঝতে পারে তার হাত হঠাৎ দুঃখে আছড়ে পড়েছিল কপালে, বুঝতে পারে হান্স, হানার গন্ধের সঙ্গে তার ভাঙা কঁপা নিঃশ্বাসে কী গভীয় অশান্তি । তেমনই গন্ধের চোখ বিভূতিভূষণের । তিনি গন্ধ দিয়ে, শব্দ দিয়ে, ছোয়। দিয়ে সেই প্ৰকৃতির অপরাজিতাকে বোঝেন । অন্ধ হিরণ্যায়ের মত চোখ বন্ধ করেও ধার বুঝতে অসুবিধে হয় না। ঘেটুফুলের কটুতিক্ত ভ্রাণে, আমের বউলের গন্ধে, কোকিলের ডাকে প্ৰকৃতিতে আজ বসন্ত । “পথে কি অপূর্ব বসন্তশোভা হয়েচে । বসন্তের সেই পুরাতন পরিচিত গন্ধ। দেখলুম। দেশ সেইরকমই আছে-বাল্যের মতো।--ফাস্তুনে সেই গন্ধ পাওয়া যায়। --সেই পুরাতন, চিরপরিচিত চৈত্রের বঁাশবন।” (অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ru...Yao ) “পথে ঘেটুফুলের তেঁতে গন্ধ ও আমের বউলে সুমিষ্ট গন্ধ ।--এক জায়গায় কি অজস্র ঘেটুফুলাই না ফুটেচে-এবার বসন্তটা খুব উপভোগ করা হোলঘেটুফুলের দিক থেকে ও আমের বউলের দিক থেকে।” (অপ্ৰকাশিত দিনলিপি »se. Seee) ‘খুব’ ভোরে উঠে আকাশে ঘথন নক্ষত্ৰ আছে তখন খয়রামারি গেলুম। --ভোরের হাওয়ায় ও পাখির ডাকের মধ্যে দিয়ে মহিমময় প্ৰভাতের হাওয়া গায়ে লাগিয়ে বারাকপুর গেলুম। পথে ঘেটুফুলের সুগন্ধ।” (অপ্রকাশিত बिञित्रिं ఇత, త, తిరి ) ‘ভোরে উঠে বনগাঁ৷” “খুব বাতাবী নেবু ফুলের গন্ধ, আমি বউলের গন্ধ, ১. “চোখ গেল’, সুবোধ ঘোষ। 抄