পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"দিনলিপি ১০, ৬, ১৯৩৪) বিভূতিভূষণের উপন্যাসে-দিনলিপিতে যে অনন্ত অলস নিমফুলের গন্ধে, বনৌষধির কটুতিক্ত স্বভ্রাণে ধরা দেয়, ফুল-ফলে, আলোয়-ছায়ায় পৃথিবীর যে আধ্যাত্মিক রূপ শায়িত কুয়ে থাকে, স্বৰ্গ-মর্ত্য, জন্ম-মৃত্যু-চক্ৰ ষে দেবতার হাতে আব্বতিত হয়, বিভূতিভূষণ কতবার লিখেছেন, তিনি যে শুধু প্ৰবীণ বিচারক, দণ্ডমুণ্ডের কর্তা, বিজ্ঞ ও | কিংবা অব্যয়, অক্ষয় প্রভৃতি দার্শনিকতার আবরণে আবৃত তা নয়, তিনি ঐন্তু মহাশিল্পী।” এ পৃথিবী তীরই গহন গভীর শিল্পরহস্য, বিশ্বযন্ত্রের লয়-সঙ্গতিয়-এক মনোমুগ্ধকর তান ও বৃষ্টিভেজা, বঁাশবন, মেঘান্ধকার সন্ধ্যা, নীরব ভোককুল, এই বর্ণনাতীত নির্জনতা তারই হাতের স্বষ্টি। KEiS BODD S DDDB gLHKB BB uD DDDtSSBL BDBDD DBDD ভায়োলেট রঙের একটা বনকলমী ফুল। আর তারই ওপরে এক বিচিত্র বর্ণের প্ৰজাপতি । বিভূতিভূষণের মনে হয়, মহাশিল্পীই তিনি। এ বিশ্বপ্রকৃতি র্তারই মহাপবিত্র দেবায়তন । “অপুর্ব রূপ। এখানে বিশ্বরূপের, জনহীন গ্ৰাম্য বঁাশ আমবন, মেঘান্ধকার বর্ষণমুখর সন্ধ্যা, ভেককুল নীরব, জোনাকী জলে না-তিনি যেন অবৰ্ণনীয় BBuDB mtOBO DDBt LLL0 gK0 Sg gBBS LLLLLLLLYLg KE E দিতে পারে, এ ভাষায় যে কথা বলে - সে মহাশিল্পী।” ( অপ্রকাশিত দিনলিপি su.xes 9) “সেই অপূর্ব নীল রংয়ের আকাশ ও বিচিত্র আকৃতিবিশিষ্ট বর্ষণক্ষান্ত আষাঢ় অপরাষ্ট্রের অপরূপ মেঘমালা, সবুজ বৃক্ষলতার পাহাড়ের দিকে চোখ রেখে বিশ্বরূপ সম্বন্ধে কত কথাই ভাবলুম। ‘সূৰ্যান্তের রংএ•••এক টুকরো আকাশ কি ইন্দ্ৰজাল তৈরী করেচে। ধূসর বর্ণের যেন একটা পাহাড় তার চারিপাশে পাটকিলে রংএর সমুদ্রতট, তার কালো নারিকেল কুঞ্জ-দুরে সেই সমুদ্রতট বেয়ে নীল কিশোর যেন আসছেন - গলায় বনমালা।--জগৎজোড়া বনফুলের সুবাস চুলে--"একা। এ সবের তোয়ণদ্বার স্বরূপ আমার সামনে কি একটা ঝোপ-তাতে একটা ফিঙে পাখি । আমি আনন্দে অভিভূত হয়ে গেলুম-বিশ্বরূপ। বিশ্বরূপ! মহাশিল্পী তুমি।” (অপ্রকাশিত দিনলিপি ... S80) •. आद्मभारु', '$'भूच१, १ः २e३ ॥ ३. देशभऔ, शू: २७९ । ఎSR