পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভূষণ পৌচেছেন সে দেবতা। রহস্যরসে, স্থষ্টির বিরাটত্বে এক মহান দেবশিল্পী । বিভূতিভূষণের পঞ্জীপ্ৰকৃতির কিশোর বনমালী আরণ্যপ্রকৃতির মুক্ত প্ৰান্তরে নৃত্যশীল নটরাজের বেশে আবির্ভূত হয়েছেন। t “শালবনের ছায়ায় গিয়ে বসি। মনে অপূর্ব ধ্যানের° ভাব আসে। মনে পড়ে আমাদের বিশ্ব উত্তর ভাদ্রপদ নক্ষত্রের দলের মধ্য অবস্থিত এক বিরাট spiral cagai 43 crs sagittarius জর কাছাকাছি। দুশো পঞ্চাশ লক্ষ বছরে এ বিশ্ব একবার পাক চচ্চ। ঝরা শালপাতায় রাশির উপরে গভীর বনে পাখীর কুজনের মধ্যে একপর্বসে গায়ন্ত্রী মন্ত্র উচ্চারণ করে মনে হয় বৈদিক যুগে আছি। গভীর শান্তি। ভগবানীকে মুখোমুখি পাই। তিনি এই বিরাট শাস্তির মধ্যে, নিস্তব্ধ প্ৰকৃতির কোলে আসন পেতেছেন।” ( অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ৮, ৩, ১৯৪৩ ) সেই নিস্তব্ধ আরণ্যপ্ৰকৃতিতে শীত-শীতের সন্ধ্যা কী ভাষা বহন করে আনে ? সে ভাষা কি অনন্তের অন্তরতম কোন লিরিক, না বিশ্বের অধিদেবতার উদাত্ত কোন এপিক ? বিভূতিভূষণ মনে করেন, স্বষ্টির বিরাটত্ব, cosmic scale-এর বিশালত্ব- এসব জায়গায় না এলে মানুষ বুঝবে কী করে ? নিজের সাহিত্যের পরিচয় দিতে গিয়ে বিভূতিভূষণ যে সীমাহীন দেশকালের দেবতার কথা বলেছিলেন তাকেই আরণ্যপ্রকৃতিতে তিনি প্ৰত্যক্ষ করেছেন । ঘরগোরস্থালির কথা সেখানে তুচ্ছ লাগে। “সন্ধ্যায় পূৰ্ণচন্দ্ৰ উঠল। পূর্বদিকের পাহাড়ের মাথায় বেশ দেখালে। রাত্রে একবার খুব জ্যোৎস্না উঠল-চারিধারের পাহাড় প্রান্তর চমুৎকার দেখায়। ইসমাইল।পুরের কথা স্মরণ হয়--কেবল তফাৎ এই যে এখানে সংসার ও EBDDDDBD BDDDDBD SS SS DBBBBuDu DD DSS LLLBDLSSS “এই ঘর গোরস্থালি • • • জমি বন্দোবস্ত• • • • • • এসব ভাল লাগে না । রাত্রে কি অপূর্ব জ্যোৎস্না উঠেছে। চারিধারের পাহাড় উচু নীচু টিলা, ডুংরী পাহাড়, একটা নটরাজের মূতি••••••weird ও অদ্ভুত দেখায়-জঙ্গলে বুনো হাতি, বনমোরগ, বাঘ, হরিণ, ভালুক-ডাইনে চাইবাসায় নেতারহাটের পাহাড়। একটা পাথরের উপর কতক্ষণ বসে রইলুম। ও পাশের পাহাড়ের ওপর দিকে uuuSS SSDKKBDBBD BDDB DDSS SLBtS “কি জ্যোৎস্না উঠে গাছ পাহাড় weird করে দিয়েছে-আসবার পথে মনে হচ্চিল সিংস্কৃমি অঞ্চলে এইসব জনহীন জ্যোৎস্নালোকিত পথে ঘোড়ায় বিভূতি অপ্ৰকাশিত-২