পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰত্যক্ষপ্তায় ও পরিচয়ে সত্য ও ব্যক্তিগত, সাহিত্যের মায়ের কায়াকে সেখানে বাড়িয়ে না। রচনা করলে তা অধিকতর সত্য ও সবার হয়ে ওঠে না। এই সত্য করে তোলার মধ্যেই সাহিত্যের রচনাকর্ম নিহিত। নিজের জন্তে প্ৰায় লেখার স্বল্পকার হয় না, অন্ততঃ হলেও তা নিজের মত করে লিখে নিলেই চলে। কিন্তু সাহিত্যরচনা তো শুধু নিজের জন্যে নয়, সেই সূঙ্গ পাঠকের জন্যেও। কিন্তু চিঠি বা দিনলিপি কোনটাই পাঠকের জন্যে লেখুঠয়। এবং এইখানেই চিঠির ৰ দিনলিপির সাহিত্য হয়ে ওঠার অসুবিধুেz এর মধ্যেও আবার দিনলিপির অস্থবিধেই সবচেয়ে বেশি। কারণ চিঠি தின সমাজের উদ্দেশ্ৰেষ্ঠ না হলেও অন্ততঃ একজন পাঠকের উদ্দেশ্যে লেখা । নিদেন vst; &sqi qërore, vet হলেও, লেখককে সত্যি করে তোলার রচনা কর্মে একটু না একটু মন দিতেই ā目 DiiD tmBBB S BD DDBDS gBBDBDuBuDDBBD S DDBBSBBDDDDBuLD লেখকেরই জন্যে লেখা। স্থানকালপাত্রের নাম, অনুভূতির ইতস্ততঃ সংকেত এগুলোই তো অতীতকে সত্যি করে তোলার পক্ষে যথেষ্ট । সেখানে আবার রচনাকর্মের প্রয়োজন কি ? দূরত্বকে অতিক্রম করার জন্যে, পাঠকের বিশ্বাসের জন্তেই তো রচনাকর্মের দরকার। লেখকে-পাঠকে মিলে তবেই তো সাহিত্য । কিন্তু দিনলিপিতে তার অবকাশ কোথায় ? তবু, লোকে সাহিত্য পড়ার মত কী আনন্দো দিনলিপি পড়ে, তাকে যত্ন করে ংগ্ৰহ করে রাখে, তাকে ভালোবাসে ! তা কি শুধুই জানা বলে, কোথাও হওয়া वtळ बद्ध ? একথা সত্যি, দিনলিপির ক্ষেত্রে লেখকের কিছু পৌছে দেবার থাকে না, কোন দূরত্ব অতিক্রমের দরকার হয় না। আর সেই কারণেই অধিকাংশ ক্ষেত্রে দিনলিপি সাহিত্য নয়, সংগ্ৰহ ; রচনাকর্ম নয়, রচনা। তবু তো দিনলিপি মানুষকে মুগ্ধ করে, হওয়ায়। তার কারণ বোধ হয়, ডায়েরি-লেখক মাঝে মাঝে নিজের অস্তিত্বেরই নাসিসাস হয়ে ওঠে। নিজেকেই সে ভালবাসতে শুরু করে। অজাতে অথচ অনুভবে নিজেকেই তার রচনার এক অনুরাগী পাঠক করে তোলে। তার জন্যেই সে লেখে, রচনাকর্ম সম্পূর্ণ করে তোলে। অবশ্য শেষ পৰ্যন্ত ভাল সাহিত্য মাত্রেই তাই। উন্মেষ, চমৎকৃতি,সিদ্ধি। সাহিত্যে সে সিদ্ধি প্ৰয়াসে, গৃহিণীপনায়, শিল্পকর্মে। যেমনি তার সর্বব্যাপী সামঞ্জস্য, তেমনি তার সর্ঘাতিরিক্ত লাবণ্য। fགེ་བཅས་གifའི་ཅ་ཡང་མe