পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফণিবাবু” বেরিয়ে হেঁটে বাসায় এলুম। পথে রাধাকান্তেরই সঙ্গে দেখা । সে বৌবাজার থেকে আমার সঙ্গে হেঁটে হ্যারিসন রোড পৰ্য্যন্ত এল পুৱানে । দিনগুলার মত। স্বপ্রভা একটা চিঠি ও বই দিয়ে পাঠিয়েচে । ৯ই জানুয়ারি, ১৯৩৩। ২৫শে পৌষ, ১৩৩৯ । সোমবার সকালে উঠে কৃষ্ণধন বাৰু ডেকে নিয়ে গেলেন,নীলকণ্ঠ কেবিনে? খাওয়াতে। ফিরে এসে স্কুলে গেলুম। রঞ্জনদের* cशल। किछुश्कd वक्रौद्म* আপিসে কাটানোর পরে গেলুম পড়ত। তার আগে সুনীতিবাবু৩ ও সত্যেন্দ্ৰীকৃষ্ণ গুপ্ত৭ এবং প্রেমেনের* മ অনেকক্ষণ কথাবাৰ্ত্তা হোল { পড়াতে গিয়ে আলোকেরষ্ট বাপের সঙ্গে হোল আলাপ | রাত্রে এল নটবর চাকুরীর চেষ্টায়। আহা, গরীব বেচারী ! কি কৰ্ত্তে পারি। আমি ওর জন্যে-কি ক্ষমতা আছে আমার ? কেন ও এ illusion পোষণ করে যে আমি ওকে চাকুরী দিতে পারি ? ১ ফণিভূষণ ৰন্দ্যোপাধ্যায়, সহকারী প্ৰধান শিক্ষক, খেলাতচন্দ্ৰ कांठकाँl झेनछेिख्रिश्न । ২ রাধাকান্ত বসু, পাথুরিয়াঘাটা। ইনি সম্পর্কে বিভূতিভূষণের ছাত্রের ख्ाशे छिटलन । ৩। আমহাস্ট স্ত্রীটে বিভূতিভূষণের মেসের কাছে। দোকানটি এখনও আছে । ৪। রজনীকুমার দাস, সজনীকান্তের ছেলে । ৫ সাহিত্য-মাসিক। প্ৰথম প্ৰকাশ মাঘ, ১৩৩৯ ; সম্পাদক সজনীকান্ত, দাস। বিভূতিভূষণ এই পত্রিকাটির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন। শুধু গল্প নয়, ‘বিচিত্র জগৎ’ নামে একটি নিয়মিত ফীচারও তিনি লিখতেন । ৬। সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়। ৭। কালো বা নকল রবি নামে পরিচিত ছিলেন। ইনি নারায়ণ পত্রিকার, নিয়মিত লেখক ছিলেন। রবীন্দ্ৰনাথের ‘স্ত্রীর পত্র’-এর প্যারড়ি করে ‘মুণালের দুঃখ’ নামে একটি গল্প লেখেন । মৌলিক লেখাও এর রয়েছে ; যেমন, কমলের फूः, भांॐथंशांन शैऊJां ि।। z cंथप्भव शिद्ध । ৯ আলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত, নীরদরঞ্জনের ছেলে । SK .