ইতিমধ্যে দীনু ভট্টচাজ ঘুম ভেঙ্গে উঠে বসলো। বললে-এই যে পণ্ডিত মশাই! গঙ্গাচরণ দু’হাত জুড়ে নমস্কার করে বললে-নমস্কার । ভালো ? দীনু হেসে বললে-মা-লক্ষ্মীর হাতে অন্ন খেয়ে আপাতোক খুবই ভালো । दछछ अभिश निtश5ि । भी जांन्फ५ ब्लयही । গঙ্গাচরণ মনে মনে বললে-ওর মাথাটি খেলে কেউ লক্ষ্মী, কেউ অন্নপূর্ণ বলে । আমি এখন মাঝে পড়ে মারা যাই । মুখে বললে-হেঁ হেঁ তা বেশ-তা আর কি-কোথা থেকে ফিরলেন ? -পাঠশালা থেকে । -আমি একটু বিপদে পড়ে পরামর্শ কবতে এ্যালাম পণ্ডিত মশায়। —কি বলুন ? -বলবো কি, বলতি লজ্জা হয়। চােল অভাবে সপুৰী উপোস কবিতে হচে । কম দুঃখে পড়ে আপনার কাছে আসি নি । -কামদেবপুরে মিলচে না ? -আমাদের ওদিকি কোনো গায়ে না । আর যদিও থাকে তো দেড় টাকা করে কাঠা বলচে। এ কি হলো দেশে ? আমার বাড়ী চার-পাচ জন পুষ্টি। দেড় টাকা চালের কাঠা কিনে খাওয়াতি পারি। আমি ? -এদিকেও তো ওই রকম ভট্চাজ মশায় । আমাদের গায়েও তাই । -বলেন কি ? -ঠিক তাই। ও হাটে অতি কষ্টে দু’কাঠা চাল কিনে এনেছিলাম। 一{怀? -ধান কেউ বিক্রি করাচে না । করলেও ন’টাকা সাড়ে ন’টাকা মণ । -এর উপায় কি হবে পণ্ডিত মশাই ? আপনি বসুন, সেই পরামর্শ করতি তো আমার আসা । সত্যি কথা বলতি কি আপনার কাছে, কাল রাতি BDEB DSDES DDD S S uBD BDB D DBBS KS DBBB BDD DBDBD sBB বাঁচলাম। বুড়ে বয়সে খিদের কষ্ট সহি করতে পারি নে আর । —কি বলি বলুন, শুনে বড় কষ্ট হলো। কৱবারও তো নেই কিছু। আমাদের গ্রামের অবস্থাও তথৈবচ। দীনু ভট্চাজ দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে বললে-বুড়ে বয়সে এবারডা না খেয়ে মরতি হবে দেখাচি ।
