পাতা:বিভূতি বীথিকা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পয়সা বড় জোব দশ আনা বারো আনা হয়। এক কাঠা চাল কিনতি একটা টাকা যায়-তাও মিলচে না হাটে বাজারে । মোরা গরীব নোক, কি করে। bांलांई दgना भों অনঙ্গ বেী আকাশপাতাল ভাবতে ভাবতে বাড়ী গেল। গঙ্গাচরণ ঘুম থেকে উঠে তামাক খেতে বসেচে। স্বামীকে বললে-হঁ্যাগা, এ কি রকম বাজার পড়লে চালেব ? ভাত বিনে কি সব উপোস দিতে হবে ? আমাদের ঘরেও তো চাল বাড়ন্ত । আজকাল চালের ধান আর কেউ দেয় না । গ থেকে ধান গেল কোথায় ? গঙ্গাচরণ হেসে বললে-তামার পয়সা যেখানে গিয়েচে । অনঙ্গ ধেী রেগে বললে-দ্যাখো ওসব রঙ্গরস ভালো লাগে না । একটা হিল্পে করো-ছেলেপুলে উপোস করে থাকবে শেষে ? গঙ্গাচরণ চিন্তিত মুখে বললে—তাই ভাবচি -আমি কি চুপ করে বসে আছি গা ? কি হবে, এ ভাবনা আমারও হয়েচে । -চারিধারের ব্যাপার দেখে হাত পা পেটের ভেতর ঢুকে যাচ্চে যে- আর বসে থেকে না । উপায় দ্যাখে । তিন দিনের মত চাল ধরে আছে মজুত -ऊांद्म श्रांन कडbi अigछ ? -সে ভানলে বড় জোর পাঁচ কাঠা চাল হবে। তাতে ধরে আরও দশদিন । তার পরে ? -अभि उiछे डांद5ि । --যা হয় উপায় করে । দিন দুই পরে গঙ্গাচরণ পাঠশালা বন্ধ রেখে নরহরিপুরের হাটে গেল চালোব সন্ধানে। বিষ্ণুপুব, ভাতছালা, সুবর্ণপুর, খড়িদীঘি প্ৰভৃতি গ্রাম থেকে ধানচাল জড়ো হয়ে আগে আগে নরহরিপুরের প্রসিদ্ধ চালের ও ধানের হাট বোঝাই হয়ে যেতো- সেই স্থাটের অত বড চালাঘর খালি পড়ে আছে-এক কোণে বসে শুধু এক বুড়ী সামান্য কিছু চাল বিক্রি করাচে। গঙ্গাচরণ কাছে গিয়ে বললে--কি ধানের চালি ? -কেলে ধান ঠাকুর মশায়। নেবেন ? খুব ভালো চাল কেলে ধানের। द५ ६ळे ধানের মধ্যি কেলে, মানুষের মধ্যি ছেলে Vabr