পাতা:বিভূতি বীথিকা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিশ্বাস মশায় ফ্যাল ফ্যাল চােখে সন্দিগ্ধ. দৃষ্টিতে মেয়ের দিকে •চেয়ে চুপ করে রইলেন । সৌদামিনী বললে-বাবা, কেমন আছ ? বিশ্বাস মশায় একবার ডাইনে বঁায়ে সতর্কতার সঙ্গে চেয়ে দেখে চুপি চুপি বললে—সব নিয়ে গিয়েছে ? --কি বাবা ? --সেই সব । —তুমি কিছু ভেবো না বাবা। সব ঠিক আছে। -cजई या अigांश 6७ांला अigछ ? दरठा ? --কিছু নেয় নি । -আমাকে নিয়ে গিয়ে দেখা মা - “সৌদামিনী বাপের মাথায় সস্নেহে হাত বুলিয়ে বললে- তুমি সেরে সেমাল ওঠে, আমি কি মিথ্যে বলচি তোমারে ? আড়ার ওপর যে বস্তা রেখিলে তা কেউ নেয় নি । -- তক্তাপোশের তলায় যে বস্তা ছিল ? - সব ঠিক আছে। নেবে কে ? এই সময় গঙ্গী চরণ ঘরে ঢোকাতে ওদের কথা বন্ধ হয়ে গেল । গঙ্গাচরণ পাশে বসে বললে -কেমন আছেন বিশ্বেস মশায় ? --আছি। এক রকম । গঙ্গাচরণ মুরুব্বিয়ানা ভাবে বলবে- হাতটা দেখিপরে বিজ্ঞের মত মুখ করে বিশ্বাস মশায়ের নাড়ি পরীক্ষা করে বললে-হু- সৌদামিনী উদ্বিগ্ন সুরে বললে—কি রকম দেখলেন পণ্ডিত মশাই ? -ভালো। তবে কফের ধাত একটু প্ৰবল হয়েছে। সৌদামিনী উদ্বিগ্ন সুরে প্রশ্ন করলে—তাতে কি হয় ? -হবে। আর কি। তবে বয়েস হয়েচে কিনা, কফের আধিক্য -ভালো করে বলুন। -शांन छिनिग51 डitला नां । বিশ্বাস মশায় স্বয়ং এবার মিনতির সুরে বললেন-আমাকে এবারটা চাঙ্গা করে তুলুন পণ্ডিত মশাই। আপনি দশ সের চাল নিয়ে যাবেন। -থাক থাক তার জন্যে কি হয়েচে ? Vs