পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দশম খণ্ড).djvu/১৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মুখোশ ও মুখস্ত্রী 3& আমার পরিবারে ), কেউ উকি মেরেও দেখবেন না। আমি ষে গরীব, যদি বক্সীদের মত, কিংবা নিতাই হালদারের মত অবস্থা হোত—আমাকে সাহায্য করবার লোকের কিছুমাত্র DDBB DDB BBSS BB BBB BB BBB BB BBB S BB BB BSDDS BBBS BB DD DDDS MBDD DBBD DDS BBB BB BBB BDDB DDS DD DD BB D DBGS নিক্ল খেতে ভালবাসে কিন্তু খেতে পায় না, পরতে ভালবাসে কিন্তু একখানা পরিজাত শাট (তাও ছ’বছরের পুরানো ) ছাড়া আর কোন ভাল কাপড় নেই ওর—কোন সাধ মেটাতে পারি নি আমি । জামায় কতদিন থেকে বলচে—আমায় একটা ব্লাউজ কিনে দেবে ? অামার মোটে নেই— সেদিন, আজ মাস দুইয়ের কথা, একদিন বল্পে—হ্যাগো, শোনে, একটা সাধ—একখানা ভালো শাড়ী পরি। o -कि *ांप्लेौ ? -- রঙিন শাড়ী । ওদের বাড়ী একটি বেী, রাণাঘাটে বাড়ী ; পরে এসেছিল—ওই রকম একটা— বলেই সে লজ্জা সঙ্কোচের হাসি হাসে । জানে সেও যে, হবে না কোনো দিনই যুদ্ধের বাজারে বিশ-ত্রিশ টাকা দামের রঙীন শাড়ী কেন, তবুও বলে। আমার সোজাস্বজি বলতে বাধে, কষ্টও হয় যে দিতে পারবো নী—স্বতরাং বলি—দেবে, ঠিক দেবো— —সবুজ শাড়ী, শিউলি পাতার রং, বুঝলে ? —কার কাছে দেখলে ? —ওই রাণাঘাটের পিসিমা এসেচেন ও বাড়ীতে । তার ছেলের বে। —বেশ । —দেবে তো ? —কেন দেবো না ? নিরুপমা বুঝেও অৰুঝের মত অনেক সময়ে বলে ছেলেমাহুষের মত (বয়েসও জবিপ্তি এই পচিশ) তাতে আমার বড় মায়া হয়। ভাবি, কখনো যদি হাতে একসঙ্গে কুড়িটা টাকাও পাই, তৰে নিক্লর রঙীন শাড়ি আগে দেবো এনে । গে-বার বড় অাশা হয়েছিল যে এবার বোধ হয় নিরুর কাপড় একখানা দিতে পারবো। দিগম্বর নদী এসে বল্পে—পণ্ডিত মশাই, একটা ছেলের হাত দেখে দেবেন ? -fौडूजि कूछो न ७धू श७ ? —ঠিকুজি কুণ্ঠী ক’রে দিতি পারবেন ? —বলে ওই করতে করতে চুল পাকৰাে পাৰৰাে হোল। হয় না হয় তোমানের পাড়ার পঞ্চানন বিশ্বেসকে জিগোল— —জিগোল জার কত্তি হবে না পণ্ডিত মশাই । কত লাগৰে ভাই ৬নি।