পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দশম খণ্ড).djvu/২৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নীলগঞ্জের ফালমন্‌ সাহেব ૨૭e --কেন নিচ্চে ? কোথাও তো কোনো গোলমাল নেই । —ত কি জানি বাপু, অত-শভ জিগ্যেস করেচে কে ? ৰীণাজের বাষ্ঠীই ওর পিসতুতে ভাই আর বীণার দাদামশায়ের ছোট ভাই এলেচেন ছেলেমেয়ে নিয়ে। কথাটা মন্দ নয়। নাম রেজেক্ট্রি করিয়াছি, জমি কোথাও বাইবে না। তৰে আর এক-আধ কাঠা বেশী জমি রাখিব কি না, ইহাই ধাৰ্য্য করিবার পূৰ্ব্বে কলোনিটা একবার চোখে দেখা উচিত নয় কি ? so সন্ধ্যার সময় ঝড়ের বেগে বীণার কাকা আমার ঘরে প্রবেশ করিলেন। ৰলিলাম— ব্যাপার কি ? এত ব্যস্ত কেন ? —নিয়ে নিন, নিয়ে নিন ; জমি কোথাও এতটুকু পাওয়া যাবে না। এর পরে। হাজার হাজার লোক আসচে ‘ইস্টবেঙ্গল' থেকে। আমার বাড়ী তো ভক্তি হয়ে গেল। জমি এইৰেলা বা ৰেখানে নেবার নিয়ে নিন। o —বলেনকি ? —ম্মত্যি বলচি। কলোনির জমিটা চলুন কাল দেখে আসি। দেখে এলে কিছু ৰেণী করে জমি ওইখানেই কিনে রাখুন। কত করে দাম নেবে তা কিন্তু এখনো বলে নি । কাল সেটাও ওদের আপিস থেকে জেনে আসি চলুন— —কোথায় যেন ওদের আপিল ? —রাজীবনগর । কোন্নগরের কাছে । পরদিন কিন্তু আমাকে একাই যাইতে হুইল । বীণার কাক ৰাইতে পারিলেন না, তাহার বাড়ীতে আবার দুটি গৃহস্থ আসিয়া উঠিয়াছেন। তাহাজের লইয়া তিনি বিব্রত হইয়া পড়িলেন । কোন্নগর স্টেশনে নামিয়া রাজীবনগর বাইতে মনটা বড় খারাপ হইয়া গেল । স্টেশনের সংলগ্ন তো নয়ই। পাক আড়াই মাইল দূরে । কাচা রাস্ত কাদায় ভত্তি। যেমন জঙ্গল, তেমনি মশা । খোজ করিয়া এক গ্রাম্য তাক্তারবাবুকে জমির মালিক হিসাৰে পাওয়া গেল। তিনি একখানা টিনের ঘরে রোগীপত্র দেখিতেছিলেন, যাহাঙ্গের সংখ্যা আর বাহাই হুইক ডাক্তারের পক্ষে ঈর্ষার বড় নহে। আমার দিকে চাহিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন—কাকে চাচ্চেন ? বিনীতভাবে বলিলাম—আপনারই নাম মনীন্দ্র ঘটক ? আমি যশোর থেকে আগচি। আপনি কাগজে বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন— ভাক্তারবাৰু নিম্পৃহভাৰে বলিলেন—ও— এবং পরক্ষণেই রোগীদের দিকে মনোযোগ দিলেন পুনরায়। चात्रि बछ जाना कविब्राहे त्रिब्राहिणाब । कनिकाचा श्रड बाज नग्न बाहेण एष cछैननब' गां८ब्र अजि, ७ छबिछे लहेरछ नाब्रिटण नानांकि श्ब्रिाहे इक्षिा । क्रूि छबिब्र बाणिक অভ নিম্পূহ কেন। তৰে কি বিক্রয় করিবেন না স্থির করিলেন ?