পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দশম খণ্ড).djvu/২৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব ૨68 -e cबज कि बांग्रैौ थांकरवम ? -ईIl, ८कम दण c७ ? --আমি একবার বাবে এখন আপনার কাছে। —বেশ । মনে ভাবতে ভাবতে এলাম, মেয়েটিকে আমি অনেকদিন জাগে ৰেন কোথায় দেখেছি। তখন ওল্প একরকম বিধবার বেশ ছিল না। তা ছাড়া এখন ওর বয়েসও হয়েছে। " বিকেলবেলা যখন মেয়েটি আমার বাড়ী এল, তখন ওকে ভালে করে চিমলাম। এ দেখচি সেই গিরিবালা । এর যৌবনবয়সে আমি একে অনেকবার দেখেছি, তখন এর বেশভূষা ছিল অন্তরকম। বাজারে যাবার আলবার পথে একে রূপের বালক ছুটিয়ে হেলেন্থলে চলতে দেখেছি। তখন এর পরনে ছিল লালপেড়ে শাড়ী, বাহুতে অনন্ত, হাতে বালা, কানে মাকতি, গলায় হার, কোমরে স্কপোর গোট । * অনেকদিনের কথা, তখন ম্যাট্রিক পাশ কয়ে সবে কলেজে ভক্তি হয়েছি। কার কাছে যেন শুনেছিলাম ওর নাম গিরিবলি, চরিত্রের পবিত্রতার জভে বিখ্যাত নয়। সেই থেকে ওকে দেখলে পাশ কাটিয়ে বরাবর চলে গিয়েছি। গিরিবালার দিকে ভালো করে চেয়ে দেখলাম । এখন ওর বয়েস হয়েছে, ধৌবনে কি রকম ছিল আমার মনে হয় না, তবে এখন ওকে দেখে মনে হয় না কোনোদিন ওর যৌবন ছিল। তবে রংটা এখনো বেশ ফর্সা আছে, চোখদুটি এখনো স্বন্দর। মনে ভাবছিলাম গিরিবালার কি দরকার অামার কাছে । আমি তো কোনোদিন ওয় সঙ্গে একটা কথাও বলিনি। অামাকে কি করেই বা ও চিনলে। আমাকে এ গ্রামে অনেকেই চেনে না, কারণ বহুদিন অনুপস্থিতির পরে আবার দেশে ফিরেচি। ছেলেবেলায় স্বার। আমায় চিনতো, তাদের মধ্যে অনেকেই এখন বেঁচে নেই। গিরিবালা যদিও সেই সময়ের মাছুষ, কিন্তু ও অfমাকে জানতো না বা চিনতো না সে সময় । ওর বসবার জন্তে পিড়ি পেতে দিয়ে আমার স্ত্রী চলে গেলেন। श्रांषि वजजांश -८डांशांश नांभ शिब्रिवtजी ना ? ---ईJi दtदां - —তুমি আমাকে চেন ? —আপনাকে এ দেশে কে বা না চেনে ? —সেকথা বলচিনে, তুমি আগে আমাকে দেখেছিলে ? —দেখেছিলাম বাবা। তখন তোমার বাবা-মা আছেন। তুমি ইস্কুলে পড়তে যেতে ; —বেশ । বোলো | কিছুক্ষণ গিরিবালা বগেই রইল চুপ করে। আমি ভাবচি, কেন গিরিবালা এখানে এসেটে। ভেবে কিছুই পাইনে। একটু অস্বস্তিবোধ করতে পাগলাম। গিরিশাল। ৰেীক্ষণ কিন্তু জামায় অস্বস্তি ভোগ করতে দিলে না। হঠাৎ সে বেশ গভীর