RoR ड्रिड-ब्रष्नांक्ी -“ৱেলগাড়ী জানি। আমার মাল সেদিন এসেচে রেলগাষ্ঠীতে ওদিকেয় কোন জায়গা থেকে। আমার মুহী বলছিল। -crys -কলকাতায় গেলাম কবে যে দেখৰো ? –5 grgev -ভয় কয়ে। শুনিচিনাকি বেজায় চোয় জুয়োচোরের দেশ । -আমার সঙ্গে বাবা । তোমরা টাকার লোক, তোমাদের ভাবনা কি, ১ ভাল বাঙালী সরাইখানায় ঘর ভাড়া করে দেবো। জীবনে অমন কখনো দেখবা না। আয়। কাবুল যুদ্ধে জিতে সরকার থেকে উৎসব হচ্চে। এইভাবে নালুপাল ও তার স্ত্রী তুলসী উৎসব দেখতে কলকাতা রগুনা হেলো। স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে যাওয়ায় যথেষ্ট আপত্তি উঠেছিল নালু পালের পরিবারে। সায়েবোৱা খৃষ্টান করে দেয় সেখানে নিয়ে গেলে গোমাংস খাইয়ে। আরও কত কি। শঙ্কু রায় এ গ্রামের একমাত্র ব্যক্তি ধে কলকাতার হালচাল সম্বন্ধে অভিজ্ঞ। সে সকলকে বুঝিয়ে ওদের সঙ্গে নিয়ে গেল। কলকাতায় এসে কালীঘাটে পাণ্ডার ছোট্ট খোলার ঘর ভাড়া করলে ওৱা, ভাড়াটা কিছু বেশি, দিন এক আনা। আদি গঙ্গায় স্নান করে জোড়া পাঠা দিয়ে সোনার বেলপাতা দিয়ে পূজো দিলে তুলসী। সাতদিন কলকাতায় ছিল, রোজ গঙ্গাঙ্গান করতো, মন্দিরে পুজো দিত। তারপর কলকাতার বাড়ীম্বর, গাড়ীঘোড়া তার কি বৰ্ণনা দেবে নালু আর তুলসী ? চারBK Ku DDB BDBB BDDB BK KLYK K LDLLLLLL LLLLLLLLDLL BBS ELLDB DD DBD DBuS বাষ্ঠী কলকাতায় উপকণ্ঠে, শনি রবিবারে নাকি বাইনাচ হয় প্ৰত্যেক বাগানবাড়ীতে। এক MYLLLL LELLLLL LD S DBB KB KBL BY0L LLLL L DDS S BBY TT D বড় রাস্তায়, যেদিন গড়ের মাঠে আতস বাজি পোড়ানো হোলো। সাহেবেরা বেত হাতে কয়ে সামনেগ্ন লোকদের মারতে মারতে নিজেরা বীৱন্দৰ্পে চলে যাচ্চে। তয়ে লোকজন পথ ছেড়ে দিচ্ছে, তুলসীয় গায়েও এক ঘা বেত লেগেছিল, পেছনে চেয়ে দেখে দুজন সাহেব। আর একজন মেম, দুই সাহেব বেত হাতে নিয়ে শুধু ডাইনে বায়ে মারতে যারতে চলেচে।-তুলসী “ও মাগো’ বলে সািভয়ে পাশ দিয়ে দাড়ালো। শঙ্কু রায় ওদের হাত ধরে সরিয়ে নিয়ে এল। নালুগাল বাজার করতে গিয়ে লুক্ষ্য করলে এখানে তরিতরকারী বেশ আক্রা দেশের চেয়ে। তরিতরকারী সোর ঘরে বিক্রয় হয়। সে এই প্ৰথম দেখলে । ৰেগুনের সেরা দু পয়সা। এখানকায় লোক কি খেয়ে বাঢ়ে ! দুধের সের এক আনা ছ। পয়সা। তাও খাট দুখ নয়, জল মেশানো। তবে শািন্থ স্নায় বললে, এই উৎসবের জয়ে বহু লোক কলকাতায় আসার দরুন জিনিসপত্রের ৰে চড়াদর আজ দেখা যাচ্ছে, এটাই কলকাতার সাধারণ বাজায়দর নয়। গোল আলু যথেষ্ট পাণ্ডুয়া যায় এবং সন্তা! এই জিনিসটা গ্রামে নেই, অথচ খেতে
