পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/২৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

३शभडी RW . ইছামতীয় যাকে ধাকে বনে বনে নতুন কত লতাপাতার বংশ গজিয়ে উঠলো। বলরাম LuB MBLLLLS LLLB KYY GG LLLLLLK LLLDB EELLLB BBY BY BLBK ঘন জঙ্গলে পরিণত হয়ে ওঠে, কত অনাবাদী পণ্ডিত মাঠে আগে গজালো ঘেটুবন, তারপর MEE DBDDBB S DEBS DS DDD DBBBuD zBBS BuuSLGLuHB BD DDD DB ফুটলো, যাধাবর বিহ্বল্পী-কুলের কত কি কলকুঞ্জন। আমরা দেখেচি জলিধানের ক্ষেতের ওপরে মুক্তপক্ষ বলাকার সাবলীল গতি মেঘপদবীর ওপারে মৃণালসুত্র মুখে । আমরা দেখেছি বনসিমফুলের সুন্দর বেগুনী রং প্ৰতি বৰ্ষশেবে নদীর ধারে ধারে । ঐ বর্ষশেষেই আবার কাশফুল উন্ডে উন্ডে জল-সৱা কাদায় পড়ে বীজ পুতে পুঁতে কত DBDLLDL BDDYYB BOBDB BBBDSS S TEYD S KLLK LL SDD LLDkBDS GLLtB KB KgBSBDBBEEE DBB YY DBDB BBDS EEEKS BuBuuDBuBBS BB BBiDBuSukS মটর ফলের লতা, ছোট গোয়ালে বড় গোয়ালে। সুবাস ভরা বসন্ত মূৰ্ত্তিমান হয়ে উঠলো কতবার ইছামতীর নির্জন চায়ের ঘেটুফুলের দিলে-“সেই ফাল্গুন-চৈত্রে আবার কত মহাজনী নৌকা নোঙর করে রোধে খেল বনগাছের ছারায়, ওরা বড় গাঙ বেয়ে যাবে এই পখে সুন্দরবনে মোমমধু সংগ্ৰা: করতে, বেনেহার। মধু, ফুলপাটির মধু, গেলো, গরান, সুদরি, কেওড়াগাছের প্ৰস্ফুটি ঠ ফুলের মধু। জেলেরা সলা-জাল পাতে গলদা চিংডি আর ইন্টে মাছ ধরতে *** পাচপোতার গ্রামোল দু’দিকের ডাঙাতেই নীলচাষ উঠে যাওয়ার ফলে সঙ্গে সঙ্গে বসন্তবুড়ো, পিটুলি, গামায়, তিক্তিরাজ গাছের জঙ্গল ঘন হে‘লো, ঙ্গেলের সেখানে আর ডিঙি বাধে না, অসংখ্য নিবিড় লতাপাতায় জড়াজড়িতে আর সাইবাবলা, শেয়াকুল বঁটাবনেৰ উপদ্রবে: ডাঙা দিয়ে এসে জলে নামবার পথ নেই, বাবে স্বাতী আর উত্তর-ভদ্রপদ নক্ষত্রের জল পড়ে ঝিনুকের গর্ভে মুঙ্গে জন্ম নেবে, তারই দুরাশায় গ্রামান্তরের মুক্তো ডুবুরির দল জোড়া আর ঝিনুক শুধু পাকার করে তুলে রাখে শুকুড়াফলের বনের পাশে, যেখানে রাখালস্তার হলুদ রংয়ের ফুল টুপটাপ করে ঝরে ঝলে পড়ে। ঝিনুক-রাশিব ওপরে। অথচ কত লোকের চিত্ত’র ছাই ইছামতীর গুলি ধুয়ে নিয়ে গেল সাগরের দিকে, ঙ্গোয়ারে DD DDB ut BiOBD BBDES iiiq BDB DBDBBD BDYD DBB tg BE DD BBBDBDB নীল জলের বুকে যে কত আশা করে কvাবাগান করেছিল উত্তর মাঠে, দোয়াঙি পেতেছিল বাঁশের কঞ্চি টিরে বুনে ঘোলডুবরিব বাকে, আজি হয়তো তার দেহের অস্থি কোববৃষ্টিতে সাদা ইরে পড়ে রইল ইছামতীর ডাঙায়। কত তরুণী সুন্দরী বধুর পথের চিহ্ন পড়ে নদীর দু’ধারে ঘাটের পথে, আবায় কত প্রৌঢ় বুদ্ধার পায়ের দাগ মিলিয়ে যায়- গ্রামে গ্রামে মঙ্গলশন্ধেৱ আনন্দধ্বনি বেজে ওঠে বিয়েছে, অন্নপ্রাশনে, উপণয়নে, দুর্গাপূজোয়, লক্ষীপুজোয়-“সে সব বধূদের পায়ের আলভা ধুয়ে যায় কালে কালে, ধূপের দেয়া ক্ষীণ হয়ে আসে মৃতুকে কে চিনতে পারে, গরীয়সী মৃত্যু-মাতাকে ? পথপ্রদর্শক মারামুগের মত জীবনের পথে পথে পথ দেখিয়ে নিয়ে চলে সে, অপূর্ব রহস্য-ভরা তার অবগুণ্ঠন কখনো খোলে শিশুর কাছে, কখনো যুদ্ধের কাছে।--তেলাকুচা ফুলের দুলুনিতে স্মনিস্তের সে সুর কানে আসে-কনে আসে