পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৩০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ক্ষণভঙ্গুর Ryt --নাতি দুটো আছে, ঘুলো গুড়ো বংশের। আশীৰ্ব্বাদ করুন যেন ওয়া মানুষ হয়ে বংশের R. Lite ! —বস, বল বাবা। মুকুমায় হীরের টুকরো ছেলে, তা বাড়ী করবে। বই কি। দু’পয়দা রোজগারম্ভ করছে। আর আমার ওই বান্দরগুলো দেখি। মানুষ হল না। পুরনো কড়ি আছে, নিয়ে ষোণ্ড। ও আমার সেই পৈতৃক আমলের বাড়ীয় কড়ি। নিয়ে যেখ, দায় একটা यां ही कि कहa cक्षद। কালীপদ বিদায় লইলে রামভাৱণ বাড়ুজ্যে দীর্ঘনিশ্বাস ফেলিলেন । খাইতে পাইত না ওই কালীপদ চৌধুৰী, ওর মা লোকের বাড়ী রাধুনির কাজ করিয়া ছেলেকে মানুষ করিয়াছিল, তিনি তো সবই জানেন। আজ তাহার ছেলে দোতলা কোঠা দুলিতেছে! আবার পুজার দালান তুলিয়া দুর্গোৎসব করিবে বলিয়াও শাসাইয়া গেল। সবই অদৃষ্ট। তিন মাসের মধ্যে সুকুমারদের দোতলা বাড়ী উঠিল বিস্তুর ছুটিাছুটির পরে। একখানা মনের মত বাড়ী তুলিতে সোজা হাঙ্গামা নয়, চুন সুৰকি ইট কাঠ জোগাড় করিতে এই তিন মাস পিশাপুৰুত্ব সময়ে স্বান হয় নাট, সময়ে আহার হয় নাই। খুব ধুমধামে গৃহপ্ৰবেশ হইল, রামভারণ বাড়ুজেন্‌চিডেদষ্ট এর ফলার করিয়া গেলেন। আবার সেই আশ্বিন মাসে সুকুমারদের বাড়ীর প্রথম দুর্গোৎসবে খিচুড়ি মাংস খাইলেন, কবির গান শুনিলেন। পর পর এত আঘাত বোধ হয় অতিবৃদ্ধ রাম তারণের সহ হাঁটল না । সেই অগ্ৰছায়ণ শীওকালের প্রথমেই সামাঙ্গ দুদিনের জ্বরে তঁহার দেহান্ত ঘটিল। সুকুমার পৈতৃক ভিটাতেই দোতলা বাড়ী উঠাইয়াছিল। তাহার পিতা প্ৰথম যৌবনে সৰ্ব্বপ্রথম যে একতলা ক্ষুদ্র বাড়ীটা তোলেন ভিটাতে, যে বাড়ীটা এক সময় স্নামতারণ বাড়ুজ্যের মনে কত ঈর্ষার সঞ্চার করিয়াছিল, সে বাড়ীটার আদর কমিয়া গেল। দোতলা DDu tLBDDB BB DBDD DBD DBDBB tBBD TuBD D Dgg DDDiBDB BDBBDDDiBuu DBDDLDB ED BDBDBDB BDBD DDBB BBS LSS DBDBD একটি কথা। বাড়ীতে সত্যনারায়ণ পূজা ও সিরি বিতরণ করা হইলে তাহ শুই পুরানো Rțças iš Nitro I সুকুমার ডাক্তার হিসাবে নাম করিলে ভাল। অনেক দূর হইতে লোকে রোগী দেখাইভে আসে। যাহারা আসে, তাহারা একবার ডাক্তারঘাবুৱনতুন দোতলা বাড়ী দেখিয়া যায়। পূজার BB LLLLLL LLLL LL LBB BOkD S DTBDDBBD LBu u KE GDLLL D D B iBBDDB D BDBBD SS S LBDE BEB BDLDBz BBB DD DS DDBDBBDD DDD পর পর চার-পাচটি ছেলেমেয়ে হইল। লোকে যে অনেক সময় গল্প করে, নিঃসন্তান প্ৰথমা স্ত্রী স্বামীর বংশ রক্ষার জন্ম নিজেই স্বামীর বিবাহের ব্যবস্থা করে, সুকুমারের জীবনে ভাষা ৰাস্তব সত্যে পরিণত হইয়াছে।