পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৪২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ශිෂ් (offibil 8. সংস্করণ, ২.৯ ভাদ্র ১৩৫২ (ইং ১৫ই সেপ্টেম্বর ১৯৪৫ )। * পৃ. ১৩১ ধোলপেজী ডবল ক্রাউন সাইজ। বোর্ড বাধাই কাগজের মলাট। প্ৰকাশক ৪ গুপ্ত প্ৰকাশিকা, ঢাকুরিয়া। পুস্তকটির পরিবেশক ও প্রধান বিক্রেতা ছিলেন প্ৰসিদ্ধ প্ৰকাশক মিত্র ও ঘোষ। স্বাকী : সিন্থরচরণ, একটি কোঠাবাড়ীর ইতিহাস, বুধের মায়ের মৃত্যু, ছেলে ধরা, zB L BDYiLLS D DDDS DBD BBLBS S BDDDB ‘ক্ষণভঙ্গুর' গল্প-গ্রন্থ প্রকাশের পূর্বে প্রতিটি গল্পই বিভিন্ন সাময়িক পত্র পত্রিকায় প্ৰকাশিত হয়। তন্মধ্যে নিম্নলিখিত গল্পগুলির শুধু প্ৰকাশকাল জানা যায় সিঁদুরচরণ ( গল্পভারতী, বৈশাখ ১৩৫২ ), একটি কোঠাবাড়ীর ইতিহাস (দেশ, বৈশাখ ১৩৫২ ), হাট (qfa, Big » O R ) eggfs ‘সিঁদুরচরণ বিভূতিভূষণ রচিত একটি বিখ্যাত গল্প। গল্পটি সামরিক পত্রে প্রকাশিত হুইবার পরে উচ্চ প্ৰশংসা লাভ করে। গল্পটি “বিভূতিভূষণের শ্রেষ্ঠগল্প” গ্রন্থেরও অন্তর্ভুক্ত হইয়াছে। ‘ক্ষণভঙ্গুর’ গল্পগ্রন্থ “গল্প-পঞ্চাশখ-এর অস্তভুক্ত হইয়া প্ৰকাশিত হইবার সময়ে ‘সিন্ধৱচন্নণ” গল্পটি উক্ত সংগ্ৰহ হইতে বৰ্জিত হয়।

  • একটি কোঠাবাড়ীর ইতিহাস’-এর মত গল্প বিভূতিভূষণের আরও আছে। এই প্রসঙ্গে 'জ্যোতিরিন্দৰ্প গল্প-সংগ্রহের “দুইদিন” নামক গল্পটির উল্লেখ করিতে হয়। 'বিভূতি-রচনাবলী'র একাদশ খণ্ডে ‘জ্যোতিরিক্ষণ গ্রন্থটি স্বানলাভ করিয়াছে। “বুধের মায়ের মৃত্যু গল্পটি বাস্তব অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে রচিত। বুধো মণ্ডল বারাকপুর গ্রামের সম্পন্ন গৃহস্থ। বিভূতিভূষণ ১৯৪২ সালের গোড়ার দিকে বায়াকপুর গ্রামে স্থায়ীভাবে বাস করিতে আরম্ভ করেন । সে সময়ে প্রকৃতই ধানের গোলায় ধান রাখিবার জন্য বুধের মাকে অনুরোধ করিয়াছিলেন। ১৯৪৩ সালের মে মাসে বিভূতিভূষণ স্ত্রী শ্ৰীযুক্ত রমা বন্দোপাধ্যায় (কল্যাণী) ও ভাগিনেয়ী উমাকে লইয়া প্ৰথমবার পুৱীতে ষোড়াইতে যান। সে ভ্রমণের বিস্তৃত বিবরণ তঁহার *হে অরণ্য কথা কও দিনলিপির গোড়ার দিকে উল্লিখিত আছে।

দ্বিতীয়বার পুরী ভ্রমণের উল্লেখও "হে অরণ্য কথা কওঁ৷” দিনলিপিতে আছে। সেবার মহাদেব রায়ের সঙ্গে তিনি ভুবনেশ্বর হইতে গোরুর গাড়ীতে উদয়গিরি খণ্ডগিরি দেখিতে যান। সেই ভ্ৰমণের উল্লেখও উক্ত দিনলিপিতে আছে। বাল্যকালে বিভূতিভূষণ কেওঁটা-সাগঞ্জে প্ৰসন্ন গুরু মহাশয়ের পাঠশালায় পড়িতেন। BDEtEEDL DBBB BDLDBD DBBL LLE BD DL gBE D DDS ttg BuSED উল্লেখ ও বর্ণনা “বুধের মায়ের মৃত্যু গল্পটিতে পাওয়া যায়। প্রাসনিক অংশ গল্পটি হইতে তুলিয়া দিতেছি ঃ “অনেকদিন আগের কথা মনে পড়ে । হরিয়ায়ের পাঠশালায় আমি তখন পড়ি ।

  • বিভূতিভূষণের জীবিত কালে ২৯ ভাদ্র উহার জন্মদিনের উৎসল উদযাপিত হইত। বঙ্গাব্দ ১৩৫২ সালের ২৯ অগস্ত্ৰ জন্মোৎসবের প্রাকলে ‘ক্ষণভঙ্গুর গল্পগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। জন্মদিনের আসরে প্রকাশকের তরফে গ্রন্থটি বিভূতিভূষণকে উপহায় দেওয়া হয়।