পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৪২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 विडूङि-ब्रघ्नांवौ বিকেল বেলা, তেঁতুল গাছের ছায়া দীর্ঘতর হয়ে হরিরায়ের ক্ষুদ্র চালাঘরের সামনেকার সারা উঠোন ছেয়ে ফেলেছে। ছুটি হয় হয়, নামতা পড়ানো শুরু হবে এখন। এমন সময় কালীপদ রায় আয় চণ্ডীদাস মুখুজ্যে এসে হরিয়ায়ের সদে গল্প জুলেন।” (বিভূতি-রচনাবলী, দ্বাদশখণ্ড, পৃ. ২৯০)। উপরোক্ত উদ্ধৃতি পাঠ করিলে পথের-পাঁচালী” উপন্যাসের প্রসন্ন গুরু মহাশয়ের পাঠশালার সঙ্গে সাদৃশ্য লক্ষিত হইবে। ‘বুধের মায়ের মৃত্যু গল্পের সঙ্গে বিভূতিভূষণের পুরী ও ভুবনেশ্বর পরিভ্রমণের অনেক মিল দেখিতে পাওয়া যায়। প্ৰথমে “হে অরণ্য কথা কও’ দিনলিপি হইতে প্ৰথম বায়ের পুরী खांद्मविश्व ख्रिश्हे : "পুরী স্টেশনে গজেনবাবু ও সুমথ এসে আমাদের নামিয়ে নিয়ে যেতে যেতে গল্প করাচেহঠাৎ সামনে দেখি আকুল সমুদ্রের নীল জলরাশি সে কি পরম মুহূৰ্ত্ত জীবনের। সমস্ত দেঙ্কে BB DBB TL LLB BDY BB LLLLS BBDD BBBLL SD ELLL LLLLLLB BBBLL সমুদ্র দেখেছিলুম। বহুকাল আগে কক্সবাজারে।--আর এই ২৪,২১ বছর পরে আজ পুৱীয় সমুদ্র দেখলুম।” (বিভূতি-রচনাবলী, সপ্তম খণ্ড, পৃ. ৩৯৭ ) { 带 “সেই পথেই পুরুষোত্তম মাঠে গিয়ে পেছনের একটি অতি সুন্দর স্থানে বঙ্গলুম। ডাইনে দূর প্রসায়ী ঝাউবন, পাশেই টোটা গোপীনাথের বাগানে অজস্ৰ কঁঠাল গাছ, সামনে বিস্তৃত DBBBB BBDB BDB DBDBD DB BBD DDDD DDD DD DBBBD DBBBK BDDBD পড়চে। সে দৃশ্য দেখে আর চোখ ফেরাতে পারিনে, উঠতে ইচ্ছে হয় না। এই তো বিশ্বরূপের মন্দিয়, এই আকাশ, এই ঝাউবন, এই অপাৱ নীল সমুদ্র। এ ছেড়ে কৈাথায় যাবো ? ( বিভূতি-রচনাবলী, সপ্তম খণ্ড, পৃ. ৩৯৮)। দ্বিতীয়বার মহাদেব রায়ের সঙ্গে পুরী ও ভুবনেশ্বর ভ্রমণের বর্ণনা দিতেছি ঃ সকাল তখনও ভাল করে হয়নি, ভাইজাগ প্যাসেঞ্জার এসে ভুবনেশ্বরে দাড়ালো। আমি অন্ধকারের মধ্যে নেমে গিয়ে গ্যাডোয়ানদের সঙ্গে দ্বার দস্তুর চুক্তি করে মহাদেব বাবুকে নিয়ে গিয়ে গাড়ীতে তুললাম। অন্ধকার মাঠের মধ্যে দিয়ে গাড়ী চলচে, পথের দুধারে নক্সভমিকায় জঙ্গল। একটু পরে ফর্সা হোল, গাড়োয়ান বলে-“এই নালাটা ছাড়িয়ে এক মাটিল গেলেই উদয়গিরি খণ্ডগিরি। একটু পরেই সাদা। জৈন মন্দিরটি চোখে পড়লো সামনের পাহাড়টির ওপরে। গঙ্কর গাড়ীও গিয়ে দাঁড়ালো পাহাড়ের তলায়। ঘড়িতে দেখলাম ভোর সাঙে। পাঁচটা । সুন্দর পরিবেশটি । সামনে বনাবৃত পাহাড়, মাটির রং লাল, বড় বড় প্ৰস্তয় যেন মাকড়া পাথরের চত্বর। পথের ধারে একটি জৈন ধৰ্ম্মশালা। নিচে থেকেই দেখদুম পাহাড়ের গায়ে BD BB TL EELB DYBBDD BTYS BBBD BBL DBiB BBB BLBBB DDD এ্যালবামে উদয়গিরির এইসব গুহার ছবি যেমন দেখেছিলুম। কিন্তু পাহাড়ের ওপর গিয়ে চারিদিকে চেয়েই মনে হোল এ পাহাড় দুটির সৌন্দৰ্য সম্বন্ধে আমাকে কেউ কোনো কথা