পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অভিযাত্রিক 84% बांरकन उँब cकांन् ७क जांचीरबब बांख्रि-अंशंकू यांज ठेब्र भब्रिकद्र डिनिरे निप्प्रशिगन কথাবার্তার মধ্যে। ভদ্রলোক দেখি খাবার বার করে দ্বভাগে ভাগ করচেন। আমি বিনীত ভাবে তাকে বললুম, আমার ক্ষিদে নেই, কিছু খাবো না। শরীর ভালো न च । ভদ্রলোক আমার মুখের দিকে চেয়ে বললেন—কেন, কি হয়েছে আপনার ? —না, বিশেষ কিছু হয়নি। খাবার ইচ্ছে নেই। লোকটি অদ্ভুত ধরনের। কতকালের পরিচিতের মতে তিনি আমার হাত ধরে বাকুনি দিয়ে বললেন—বাঃ খাবেন না বললেই হল ? এত খাবার দিয়েচে বাড়ি থেকে, আমি কি একলা খাবে, না খেতে পারি? আপনি তো কিছুই খাননি, সারারাত কাটাবেন কি করে ? আর এ লাইনে ভালো খাবার পাবেন না যে কিনে খাবেন এরপর খিদে পেলে । ওকথা শুনবো না—খান, খান, আমুন—বলেই তিনি আমার সামনে খাবারের এক ভাগ এগিয়ে দিলেন। আমি এমন ধরনের মানুষ কখনো দেখিনি, মানুষকে এত অল্পক্ষণের মধ্যে আত্মীয় ও অন্তরঙ্গদের মতো ভাবতে পারে যে লোক, তার অঙ্গুরোধ উপেক্ষা করা বড় সহজ কথা নয় । অগত্যা খেতে হল। ভদ্রলোক নিজে খান, আমার পাত্রের দিকে চেয়ে বলেন—বেশ তরকারিট, না ? অামার মা, বুঝলেন না ? আমি সন্ত্রমের ভাব মুখে এনে বলি–ও! —বাহাত্তরের ওপর বয়স । —বলেন কি ? —নিশ্চয়ই। বাহাত্তরের ওপর বয়স । এর উত্তরে কি বলা উচিত ঠিক বুঝতে পারিনে। খুব খানিকটা বিস্ময় ও সন্ত্রমের ভাব মুখের ওপর এনে ফেলার চেষ্টা করি—যদিও একটি বৃদ্ধ ভদ্রমহিলার বয়স বাহাত্তর হওয়ার মধ্যে এমন একটা আশ্চর্য ব্যাপার কিছুই নেই। ভদ্রলোক আমার দিকে চেয়ে সগর্বে বললেন—ম এখনও সংসারের যাবতীয় রান্না সব নিজের হাতে করে থাকেন। এই স্থা খাচ্চেন, সব তার নিজের হাতের। আমি এবীয় আর নিরুত্তর রইলুম না, উত্তর দেওয়ার পথ খুঁজে পেরেচি। বললুমতাই বলুন। এ রকম রান্না কি কখনো একালের মেয়ের হাতে-“খেয়েই আমার সন্দেহ হয়েছিল, এমন রান্না তো অনেকদিন খাইনি—এ না জানি কার হাতের ! ভদ্রলোক হালি হাসি মুখে আমার দিকে চেয়ে বললেন—পারবে কেউ আজকালের মেয়ে ? বলুন ! ( . —জারে স্বামো: একালের মেয়ে—হে – श्रांबि बदलांश्रुक शंनि dxन चांनि भूष।