পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/২৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

See विकृडि-ब्रानांदगी --তিনি এখনও ওখানেই আছেন। তুমি যে-কোন একদিন গিয়ে ওখানে আমার সঙ্গে দেখা ক’রো। তুমি এখানে কোথায় থাক ? -এখানকার বিহারে পড়ি, তিন বছর আছি। আপনি মন্দিরে কতদিন থাকবেন ? -স্ত্ৰে তোমাকে বলব। তুমি এরই মধ্যে একদিন ষেও। थछ् काय काट्रद्ध द्मि बिन ! সদ্ধা তখনও হয়নি; মন্দিরটা যে ছোট পাহাড়ের উপর ছিল, তারই দুপাশের ঢালু রাস্তু বেয়ে মেয়ের উৎসৰ থেকে বাড়ি ফিরছিল। প্ৰস্থ্যয়ের চোখ যেন কার সন্ধানে একবার মেয়েদেয় ভিড়ের মধ্যে ইতন্তত ধাবিত হ’ল, পরেই সে আবার তাদের পিছনে ফেলে দ্রুতপদে নামতে লাগল। আচাৰ্য্য শীলাব্রত অত্যন্ত কড়া মেজাজের মানুষ, একেই তিনি প্ৰদুয়ের মধ্যে অন্যান্য ছাত্রদের চেয়ে বেশি চঞ্চলতা ও কৌতুকপ্রিয়তা লক্ষ্য ক’বে তাকে একটু বেশি শাসনের মধ্যে রাখতে চেষ্টা করেন।--তার উপরে সে রাত ক’য়ে বিহাবে ফিরলে কি অ্যার বক্ষণ থাকবে ? বঁাক ফিরতেই বঁটা পাশের পাহাড়ের আড়ালটা সরে গেল। সেখানে সেদিকটা ছিল। খোলা। গ্ৰন্থায় দেখলে দূরে নদীর ধারে মন্দিরটার চুড়া দেখা যাচ্ছে। চূড়ার মাথাব্য উপরকার ছায়াচ্ছন্ন আকাশ বেয়ে ঝাপসা ঝাপসা পাখীর দল ডানা মেলে বাসায় ফিয়ছিল। আরও দূরে একখানা সাদা মেঘের প্রাস্তু পশ্চিমদিকের পড়ন্ত রোদে সি দুরের মত বাঙা হয়ে আসছিল, চারিধারে তার শীতোজ্জল মেঘের কঁচুলি হালকা করে টানা। হঠাৎ পিছন থেকে প্ৰদ্যুয়ের কাপড় ধীয়ে কে ঈষৎ টানলে। প্ৰস্থায় পিছন ফিরে চাইতেই যে কাপড় ধ’রে টেনেছিল তার চোখে কৌতুকের বিদ্যুৎ খেয়ে গেল। সে কিশোরী, তার দোলন-চাপা রং-এর ছিপছিপে দেহটি বেড়ে’ নীল শাড়ী ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে পরা। নতুন কেনা একছড়া ফুলের মালা তার খোপাটতে জড়ানো। প্ৰন্ধ্যায় বিস্ময়ের সুরে বলে উঠল-কখন তুমি এসেছিলে, সুনন্দা ! আমি তোমাকে এত খুঁজলাম, কৈ দেখতে পেলাম না তো ? প্রথমটা কিশোরীর মুখ লােজায় লাল হয়ে উঠল, তারপরে সে একটু অভিমানের স্বরে বললে ASYqiDBSDDS DBDB BDBD DgEB BB DB S DD DDBDB BBBD DDD বাজিকরদের মুখেয় দিকে চেয়ে চেয়ে ঘূর্বছিলে, সে আর আমি দেখিনি! --সত্যি বলছি সুনন্দ, তোমাকে খুজেছি। নামবার সময় খুজেছি, এর আগেও খুলেছি, তুমি কাদের সঙ্গে এলে ? এমন সময় দেখা গেল একদল মেয়ে পাহাড়ের উপর থেকে সেই পথে নেমে আসছে। মুনশীদার সেদিকে চোখ পড়তেই সে তখনি হঠাৎ প্ৰস্থায়কে পিছনে ফেলে ফ্রকৃতপদে দামতে লাগল। পিছনেই একদল অপরিচিত মেয়ে, এ অবস্থায় আয় সুনন্দার অনুসরণ করা সঙ্গত হবে না। ভেবে সে প্রথমটা খানিকক্ষণ চুপ করে দাড়িয়ে রইল, তার পর হতাশা-মেশানো ক্ৰোধে ঘাতৃ উচু ক’রে সে সদৰ্পে লাফিয়ে লাফিয়ে পথ চলতে লাগল।