পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৪২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

toes बिठूख्रि-ब्रष्नांबांनी বিরাট স্বাৰ্থ ত্যাগের প্রয়োজন আছে। এ সাময়িক হুজুগেয় জনসেবা নয়। ধীর, শাস্তু সমাহিত ভাবে উত্তরকালীন অনাগত জনগণের সেবা । ॥ ॐ वज्र, x♚३ ।। মানুষের সামান্য সুখদুঃখ, আমন্বন কঁঠালবাগানের পাড়ায় আড়াল বেয়ে দিব্যি চলছে। LGLlLLE DD YY BBDD YY BD SYL uDBDLE DBDBY KK BBBYiiLY SYBDBDB ছড়াছড়ি-বিরাট নাক্ষত্ৰিক শূন্য-ঠাণ্ড জনহীন—পৃথিবীর ফুলফল লতাপাত সামাঙ্গ সুখদুঃখ —গ্রহ-নক্ষত্ৰ লাটিমের মত ক্রীড়া-কন্দুকের মত আকাশে ঘুরছে। এই আনন্দলীলায় সব প্রাণীই যোগ দিচ্ছে। সুখদু:খ জন্মমৃত্যু সবই খেলা, দুদিনেয়। কিছুতেই ব্যথিত হবার কিছুই কারণ নেই। নদী বেয়ে যে শব্ব ভেসে ধাঁচ্ছে কে জানে হয়ত দূর কোন অজানা নক্ষয়ে ওর মৃত্যু নবজীবন লাভ করেছে। ওর মৃত্যুষত্ৰণা। সার্থক হয়েছে! এই বিচিত্র বিশ্বলীলার সকলেই যে যাত্রী । ফুল, ফল, গাছ, পাখী, মানুষ সকলেই । কিন্তু ক'জনে জগতের বাইরের এই বিরাট শূন্থের দিকে চেয়ে পৃথিবীর জীবনের সুখদুঃখের উৰ্দ্ধের কথা ভাবে ? Crowd mind-এর বাইরে সকলেই নয়-সকলেই গড়ালিকা। খেয়েদেয়ে ঘুমিয়ে নিশ্চিন্ত আছে। জগতের বড় বড় মনীষাসম্পন্ন চিন্তাবীর কয়জন ? উপনিষদের ঋষি পথে-ঘাটে সুলভাদর্শন নন। সকলেই শঙ্কর নন, প্লেটো নন, নিউটন ফ্যায়াড়ে গ্যালিলিও কোপারনিকাস গাউস ইনষ্টিন নন। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ধূলিরাশির আবরণ ভেদ করে ক'জনের চোখ বাইরের অনন্ত উৰ্দ্ধ আকাশের ঘূর্ণ্যমান-অসদাচঞ্চল বিরাট বিশ্বজগতের দিকে স্বাবে ? দুই এক জনের-তারা জনপ্রবাহের কেউ নয়, তার অনেক উর্ধে। | 32 res, ba | সন্ধ্যার সময় টেবিলে আলো জলছে। লেখার পাতাগুলো ছড়ানো আছে। ফুলদানিটাতে chrysanthemum, কলাফুল। এই সন্ধ্যা, এই লেখবার টেবিল অত্যন্ত রহস্যময়, অর্থযুক্তহয়ত একান্ন বৎসর পরে আমার কোনও চিহ্ন ও পৃথিবীতে খুজে মিলবে না, কিন্তু আমার এই YK S DL BB BBDSS BD YY LLD0 DLLS BBL KLLE DL YuLLL বছর পরে – যদি আমার লেখা বেঁচে থাকে। তবে— আমি - এই আমি-এই অত্যন্ত জীবন্তু প্ৰত্যক্ষ আমি, অনেক প্রাচীনকালের এক লেখক হয়ে যাবো। আমার বই-পত্তার বড় বিশেষ কেউ ছোবে না। তথনকার দিনের নতুন নতুন উদীয়মান লেখকদের বই সব খুব চলবে। অনাগত ভবিষ্যতের সে-সব বংশধরগণের জন্তে আমি আলো জেলে তেল খরচ কয়ে, আমার যথাসাধ্য বুদ্ধির অর্ঘ্য, যতই সামান্য হোক, যতই অকিঞ্চিৎকর হোক তবুও দেবো, দিতেই হবে। মনের মধ্যে সে প্রেরণা যেন অনুভব করছি। তারপরে তা বঁচুক আর না। ধাটুক। আমি

  • “পথের পাঁচালী” লেখা হৈছিল।