পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৪৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

brly विष्ट्राँड-ब्रष्नांवगैौ BB iLSBDB DLSD YSS DBDD DBDB BDBBDBS DBu DD DBDt t SgLgBDBD BDDD DDD DBBBD SS BuuSiDS BiBDDD BB DBDBDB BuBDDB DuDB ম্যার কাছে গিয়েছি ? কিছুই না অবিশ্যি। ছাতিমন্ধুলোয় ঘন গন্তু বেরুচ্ছে। একটা মোটয় আসবে-সারে দাঁড়ান গেল। একটা লোক আমাকে স্থা করে দাড়িয়ে থাকতে দেখে বললে, আপ কঁহা ঘাইয়োগ ? ভাবলে বুঝি পথ হারিয়ে গেছি। বৈকুণ্ঠবাবুর বাড়ী এসে সারাদিনের মেলার ধুলো বেশ করে ধুয়ে আয়াম করে অফিস ঘরেব টেবিলে বসে লিখছি, কিন্তু কি বিকট মশার Svevs 0LLYD S g BYLDD CLESED একজন পুয়োনো আমলের বিস্থার্থীর পাথর-বাঁধানো শোবার জায়গায় বসে লিখছি । কোন বিদ্যার্থীর সুখে-দুঃখে মণ্ডিত ছিল হাজার বছর আগেকার এই প্ৰাচীন দিনেব কোঠাটি -এই বিদ্যাখীর আমলটি কে জানে ? কোন দেশ থেকে শেষ বিদ্যার্থী এসেছিল ? কি ছিল। তার ইতিহাস ? কে তার ব্যাপ-মা ? তার আর কোন আনন্দভরা শৈশব-কাহিনী ? কোন যেশে কোন নদীর ধারের শুrামল বন তার কৈশোরকে স্বপ্নমণ্ডিত করেছিল ? ক’ত শুভ অবসরে তার ব্যাপম্যায়ের কথা ভাবতে-হয়তো তাদের তরুণী নববিবাহিতা বধুরা শতঙ্ক, গঙ্গা-অজানা কোন গ্ৰাম্য নদীর তীরে তাদের প্রতীক্ষায় বিরহাকুল হৃদয়ে দিন গুণে গুণে দেওয়ালে আঁচড় কেটে রাখতে-হাজার বছরের দুয়ায় দিয়ে কতকাল আগ্নে-লে সব ছাত্ৰ, সে সব অধ্যাপক, তাদের বাপ-মা কোথায় স্বপ্নের মত কোথায় মিলিয়ে গিয়েছে। অদূবেব রাজগৃহের প্রাচীন কোন রাজার কোষাগার আজ অন্ধকার রুদ্ধবায়ু ভূগর্ভের কুক্ষিতে গুপ্ত,- ইট, মাটি কাঠের ঘুপের আড়ালে সে সব দিনের কথা বসন্তের ফলের মত ঝরে গিয়েছে। এদেরও সুখ-দুঃখ, আশা-নিরাশা, মিলন-বিরহের বঁাশিও আজ হাজার বছর ধরে এই নির্জন প্রান্তরের হাওয়ায় নিম্নসীম শৃঙ্গে কানে কানে তাদের রহস্য কাহিনী গান করে এসেছে। » Çg YRA, MAD একটা প্ৰাচীন সাম্রাজ্যের গৰ্ব্বদৃপ্ত রাজধানীর উপর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছি। দুটা বাজগিরি মাটির তলে অন্ধকারে চাপা পড়ে আছে। কেবলই মনে হয়, এত প্ৰাচীন দিনের মুখ, সৈন্ত, কোলাহলভিরা জয়দৃপ্ত পথ, চৈতী, ভূপ, কত রাজনৈতিক, কবি, সেনানায়ক, যন্ত্রী, তরুণ-তরুণী, বালক-বালিকা, শ্ৰেষ্ঠী, পুরোহিত যেন মাটির তলে কোথায় চাপা রয়েছে। তাদের সমাধিয় উপর দিয়ে হেঁটে বেড়াচ্ছি। মহাভারতের যুগের কথা, তার ছবি-কতকাল আগে ভীম বলে যদি - কোনকালে থেকে থাকেন, তবে তিনি এসেছিলেন--সঙ্গে সঙ্গে মনে পড়ল সেই ছেলেবেলার দিনের জানালায় বসে দুপুর রোঙ্গে এই জরাসত্বের কারাগারের কত ছবিই ৰে দেখেছি! .