পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৪৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্মৃতির রেখা 83 ਚਿ ਢਚ ਕੇ ਕਢ ਜਿਦ ਜਦਿ ਖ তার বর্ণনা শেষ হয়ে যায় না, বোঝানো যায় না প্রকৃতরূপ-যে শুধু এই কালবৈশাখীর বৃষ্টির গন্ধু মিশানো দূর হাওয়ায়, ঘন মেঘের মধ্যে বিদ্যুৎচমকে, ধনাত্বকার আকাশের রহস্য মনে আসে-অনপ্তের সে বেণুগীত। ” মানুষের চিন্তা বড় পঙ্গু, তার শক্তি নেই সেখানে পেঁৗছায়। নক্ষত্ৰলোকে যদি কোনো দুঃসাহসিক মানুষ যেতে চায়। তবে রেল কি মোটর বাহন নিদিষ্ট করলে তাকে চলবে না। তাকে ঘোগাড় করতে হবে। আলোকের ব্লখ-একমাত্র আলোকের গতি তাকে আশ্ৰয় করতে হবে সেখানে পৌছাতে হ’লে। এমন একটা জিনিস আছে, যা মনোজগতে আলোর রথের কাজ করে । মনোজগতের সুদূরের বাহন। এই জিনিসটা Logic সঙ্গত। শান্ত স্বাঞ্ছ, ক্রমবন্ধ, হশিয়ায় চিন্তা পদ্ধতি অবলম্বনে সেখানে পৌছাতে তুমি লীলাসম্বরণ ক’রে ফেলবে। তবুও হয়তো পেঁৗছাতে পারবে না । সে জিনিসটা কি তা বোঝানো মুস্কিল, শুধু অনুভব ক’রে আস্বাদ করবার জিনিস সেটা। Bergson stași intuition ratsa cţia s-atfi for af al আমাদের এই দেহটা যেমন এই পৃথিবীর, মৃত্যুটাও তেমনি এই পৃথিবীর । পৃথিবীর দেহটার সম্বন্ধ ঠিক খন্মের মতনই। মুতুৰ্যটা শাশ্বত জিনিস নয়, পৃথিবীর সঙ্গেই তার সম্বন্ধ শেষ হয়ে গেল। কিন্তু এদের পারে- এই অনিত্য মৃত্যুর পারে, পৃথিবীর পারে এক অনন্তজীবন-পৃথিবীর এই মৃত্যু স্মৃষ্টি না হয়ে অক্ষুন্ন অপরাজিত দাড়িয়ে আছে, তা তোমার আমার সকলের। যুগে যুগে চিরদিন এই জানটাই শুধু মানুষের দরকার -- আর কিছু না । দেশে আজ অল্প নাই, বস্ত্ৰ নাই, জল নাই—যারা সে সব দেবার ভার নেবেন বা নিয়েছেন, অত্যন্তু DDDS DD DBuBDD BBB BBS SrBuB BD DBS Di BDBB LLLLLLLLD DDDD DB BBD DBB জানটা—শুধু এই অনন্ত অধিকারের বাৰ্দ্ধা মানুষের প্রাণে • পৗছিয়ে দেওয়া। দেহের খাদ্য অনেকেই যোগাতে পারে-আত্মার খাদ্য ক’জন যোগায় ? শুধু এই জ্ঞানটা মানুষ মনে যখন বরণ ক’রে নেবে, তার দৈন্য দূর হবে, হীনতা কেটে যাবে, সঙ্কীর্ণতা ধুয়ে মুছে পবিত্র হবে। কালবৈশাখী শ্ৰীকরসিক্ত স্নিগ্ধ আশীৰ্ব্বাদের মত এই অনন্ত অধিকারের স্বাৰ্ত্তা মানুষের বুড়স্থ, অজ্ঞানতাব্দগ্ধ মনে অমৃতের বর্ষণ করুক। দূর অজানা স্বল্পজগতের কোণ থেকে বয়ে মাসুক । মনোজগৎ মানুষের অপূৰ্ব্ব সম্পদ। একে অবহেলা না ক’রে দুঃসাহসিক আবিষ্কারকের BiBB DBD BEB BDD GBuBBBB D giBDB DDBD DB DDE DS DBD BDD DDL প্রতিষ্ঠা করা হবে । সন্ত্যা হয়ে গিয়েছে। আমি বেশ দেখতে পাচ্ছি অনেকদূরের আমার গ্রামের চড়কতলায় মেলা থেকে হাসিমুখে ছেলে-মেয়েরা মেলা দেখে ফিরে যাচ্ছে।--কারুর হাতে বাঁশের বঁাশী, কার্যকর হাতে মাটির রংকিয়া ছোয়া, মাটিয় পাখী ।