gèle रिश्ड-ब्रहमांश्नौ জানি, একথা আমাদের স্বীকার করতে মনে বস্তু বাঁধে। খোলাখুলিভাবে বললে আমায়া এতে ঘোর আপত্তি কল্পি-বিশ্ব”, “আমরা’, ‘শাশ্বত” প্ৰভৃতি বড় বড় গাল-ভরা কথা জুড়ে জুড়ে দীর্ঘ ছাদে সেপ্টেম্বল রচনা করে তার প্রতিবাদ করি। কিন্তু আমরা মনে মনে আসল কথাটি সকলেই জানি । যে সাহিত্য টবের ফুল-দেশের সত্যিকায় মাটিতে শিকড় চালিয়ে যা রস-সঞ্চয় কয়ছে না, দেশের লক্ষ লক্ষ মুক নরনারীর আশা-আকাঙ্ক্ষা দুঃখ-বেদনা যাতে বাণী খুঁজে পেলে না, তা হয়। রক্তহীন, পাণ্ডুর, থাইসিসের রোপীয় মত জীবনের বরে বঞ্চিত, নয়তো সংসার বিরাগী, উৰ্দ্ধবাহু, মৌনী, যোগীর মত সাধারণ সাংসারিক জীবনাস্তুে বাইরে অবস্থিত। মানুষের মনের ब, जषाहक्छ जि हिनcय ठा निउाख्छे शूलाशैन । পূর্কেই বলেছি, মিথ্যাকে আশ্ৰয় করেও কথাসাহিত্যিক রসসৃষ্টি করতে পারেন। কিন্তু সে হয় মানুষকে ক্ষণকালের জন্য ভুলিয়ে রাখবার সাহিত্য-সমাজের ও জীবনের সত্য চিত্ৰ হিসাবে তার মূল্য কিছু থাকে না। গভীয় রহস্যময় এই মানব-জীবন। এর সকল বাস্তবতাকে এক বহুবিচিত্র সম্ভাব্যতাকে রূপ নেওয়ার ভার নিতে হলে কথাশিল্পীকে । তাকে বাস করতে হবে সেখানে, মানুষের হক্টগোল, কালকোলাহল যেখানে বেশী, মানুষেবা সঙ্গে মিশতে হবে, তাদের মুখ দুঃখকে বুঝতে হবে, যে বাড়ীর পাশের প্রতিবেশীয় সত্যিকার জীবনচিত্র লিখেছে, সে সকল যুগেব। সকল DBDBD DDB LDDYuD BD DDBB BDBuB BDBDDBSSSLDBD DBBBB g ফ্লবেয়ার বলেছেন, মানুষে যা করে, যা কিছু ভাবে, সবই সাহিত্যের উপাদান, তাই তাকে লিখতে হবে, শোভনতার খাতিরে তিনি যদি জীবনের কোন ঘটনাকে বাদ দেন, চরিত্রের কোন দিক ঢেকে রেখে অঙ্কিত চরিত্রকে মাধুৰ্য্য-মণ্ডিত ষা শ্ৰেষ্ঠ করবার চেষ্টা করেন--ছবি ཅན་གcit ། 'ययां cरांडांशि'ब्र वहांद्र gभभूख कद वहाँ ! কিন্তু এই বাস্তবতায় কি একটা সীমা নেই ? জীবনের নগ্ন চিত্ৰ-দিশ্বাসনা আঁীমা ভয়ঙ্করী ভৈরবীর মত কয়াল-সে চিত্ৰ মানুষের মনে ভয় সঞ্চার করে, অবসাদ আনে, জুগুপ্তসার উন্ত্রেক করে-সাধারণ ব্লসবিলাসী পাঠকের সাধ্য নয়। সে কঠিন নিষ্ঠুর সত্যের সন্মুখীন হওয়া। সুৰ্য্যেয় অনাবৃত তাপ পৃথিবীয় মানুষে সন্থ করতে পায়ে না, তাই বহুমাইলব্যাপী বায়ুমণ্ডলের আবরণের মধ্য দিয়ে তা পরিশ্রুত হয়ে, মোলায়েম হয়ে তবে আমাদের গৃহ-অঙ্গনে পতিত হয়। বলে স্ট্রেীয় আমাদের উপভোগ্য, প্রাণীকুলের উপজীব্য। LB BDDB BDD SDD LDB SDDBBBB DDBBD DD BBD YDBY শিল্পীর সংযম ও দৃষ্টি নিয়ে। সাহিত্য-সংশ্লিষ্ট আর দুই একটি মাত্র কথা বলে আমি শেষ করব । সাহিত্যে প্রোপাগাণ্ডায় স্থান সম্বন্ধে অনেকে অনেক কথা বলেছেন। আমাদের বক্তব্য এটি যে, সমাজ-সংস্কারই হোক, দেশপ্রেমই হোক, অথবা অন্য কোন সমস্যাদি সম্বন্ধে মতবাদই হোক, সব কিছুৱাই প্রোপাগাণ্ড
