পাতা:বিভূতি রচনাবলী (ষষ্ঠ খণ্ড).djvu/৪৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

않있8 বিভূতি-রচনাবলী আমি একটু হালুয়া করে আনি— চিন্তু বলিল— মুড়ি নেই কাকীমা ? মুড়ি খেতে বড় ভালবাসি। নীরদ তাড়াতাড়ি মুড়ি মাখিয়া আনিয়া দিয়া বলিল--তুমি কি মুড়ি খেতে পারবে মা, সেই জন্তে দিতে ভরসা করিনি। আমি নিজে মুডি ভ}|জ— সঙ্গে সঙ্গে তাহার মনে হইল মুড়ির ধান ফুরাইয়াছে, অথচ কিনিবার পয়সা নাই । আর দুদিন পরে চিন্থ আসিলে তাহাকে মুড়ি দিবার সামর্থ পৰ্য্যস্ত থাকিত না । মানসস্ত্রম কি করিয়া বজায় থাকে যে সংসারে পুরুষ মানুষ অমন অকৰ্ম্মণ্য । চিকু সেদিন গেল, কিন্তু পরদিন সকালে আবার আসিয়া প্রায় ঘণ্ট-দুই নীরদার সঙ্গে কাটাইয়া গেল। ভারি অমায়িক মেয়ে, এদিন সংসারের ষত তরকারি, সব বঁটি পাতিয়া বসিয়া বসিয়৷ কুটিয়া দিতে লাগিল, নীরদার কোন বারণ শুনিল না। পাড়ার অন্ত সকলের BBB BB BB BB BS BB BBB BB BBBS BBBBB BBB B BB BB BBB সে-ই জানে। দিনে অস্ত৩: দুইবার তার এখানে আসাই চাই । নীরদারও তাহাকে বেশ ভাল লাগে । দিন দশ বারো পরে একদিন শান্তিরাম স্ত্রীকে বলিল—শুনেছ, আমার অংশের দাম ধর্য্য হয়েছে বত্রিশ টাকা । আশা করি নি এত হবে ! তা সবাই যে দর নিয়েছে আমিও তাই নিলাম । নীরদ অবাক হইয়া বলিল—সে কি গো ! ই এক মজা ডোবা, বত্ৰিশ টাকা করে অংশ হলে 'ছ-অংশের জন্য স্বশাস্তকে দুশে টাকা দিতে হবে ? —ত হবে বৈ কি । ঠাকুরদাদার নামে পুকুর পিরতিষ্ঠে করবার গরজ আছে—টীকা খরচ করবে না ? নীরদ গম্ভীর মুখে বলিল-একটা কথা বলি শোন । তুমি ও টাকা নিতে পারবে না । ছেড়ে দাও অমনি । শাস্থিরাম অবাক হইয়া বলিল—এমনি ছেড়ে দেব। কেন ? বেশ তো তুমি— নীরদ বলিল—চিন্তু আমাকে বড় ভালবাসে । এখানে ছাড়া সে কোথাও যায় না আসে ন। দুটি চালভাজা দিই তাই হাসিমুখে বসে বসে খায় । মেয়ের মতো মায় হয়েছে ওর ওপর, ওদের কাছ থেকে তুমি ওই ডোবা বেচে টাকা নিতে পারবে না—আর যে টাকা নেধ্য নয়, তা কখনও নিতে পারবে না তুমি । —তবে চলবে কি করে শুনি ? এ টাকা ছাড়লে কিসে থেকে কি হবে ? —ত ঘাই হোক! ওরা বড়মানুষ বটে, কিন্তু গায়ে সবাই ওদের ঠকিয়ে নিচ্ছে ছেলেমানুষ পেয়ে—তা বলে তুমি তা নিতে পারবে না। এতে আমাদের ভাগ্যে বা আছে! তুমি নিলে আমি অনখ বাধাব বলে দিচ্ছি। স্ত্রীকে শাস্তিরম ভয় করিত। কাজেই যখন অন্ত সরিকের ডোবার অংশের দাম কড়ীয়HHDD DBDS BBBS BBBB BBBB BB BBB BS BBBB BBBSSSBBBB BBB