বিরাজ-বেী ܘ বলিল, হয় আমাকে ঋণমুক্ত কর, না হয় আজ তোমার পা ছুয়ে দিব্যি কম্বুব। নীলাম্বর বুবিল, সে সমস্ত শুনিয়াছে, তাই অত্যন্ত ভয় পাইয়া তৎক্ষণাৎ ফুকিয়া পড়িয়া তাহার মুখে হাত চাপা দিয়া তাহাকে জোর করিয়া টানিয়া তুলিয়া পাশে বৃসাইয়া স্নিগ্ধ-কণ্ঠে বলিল, ছি বিরাজ, সামান্ততেই আত্মহাৱা হ’স নে । বিরাজ মুখের উপর হইতে তাহার হাতটা সরাইয়া দিয়া বলিল, এতেও মানুষ আত্মহারা না হয় ত কিসে হয় বল শুনি । নীলাম্বর কি জবাব দিবে, হঠাৎ খুজিয়া পাইল না, চুপ করিয়া বসিয়া রহিল। বিরাজ বলিল, চুপ ক’রে রইলে কেন ? জবাব দাও। नीलांबद्ध भूछ-कर, बलिल, अदांद 6शयांद्र किछूछे (नई विद्धांछ, किडবিরাজ বাধা দিয়া বলিয়া উঠিল, না, কিছুতে হবে না। আমার বাড়ীতে দাড়িয়ে লোকে তোমাকে অপমান ক’রে যাবে, কানে শুনে আমি সহ ক’রে থাকুব-এ ভরসা। মনে ঠাই দিও না। হয় তার উপায় করা, नों इश् अभि अाक्यांऊँी श्त । নীলাম্বর ভয়ে ভয়ে কহিল, এক দিনেই কি উপায় করব বিরাজ ? বেশ, দুদিন পরে কি উপায় করবে, তাই আমাকে বুঝিয়ে বল। নীলাম্বর পুনরায় মৌন হইয়া রহিল। বিরাজ বলিল, একটা অসম্ভব। আশা ক’রে নিজেকে ভুল বুঝিয়ে নাআমার সর্বনাশ ক’রো না । যত দিন যাবে, ততই বেশি জড়িয়ে পড়বে, দোহাই তোমার, আমি ভিক্ষে চাইচি, তোমার দুটি পায়ে ধরচি, এই বেলা যা হয় একটা পথ করা। বলিতে বলিতে তাহার অশ্রুভারে কণ্ঠ রুদ্ধ হইয়া আসিল। ভুলুমুখুয্যের কথাগুলো তাহার বুকের ভিতরে শূল হানিতে লাগিল। নীলাম্বর হাত দিয়া তাহার চোখ মুছইয়া দিয়া ধীরে ধীরে
পাতা:বিরাজবৌ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/২৯
অবয়ব