وی ۷ এক বৎসর কাটিয়াছে। এ বৎসর দুই আনা ফসলও পাওয়া যায় নাই। যে জমিগুলি হইতে প্ৰায় সারা বছরের ভরণপোষণ চলিত, তাহার অনেকটাই ও-পাড়ার মুখুয্যেমশাই কিনিয়া লইয়াছেন। ভদ্রাসন পৰ্যন্ত DD yDBuSSuuDD uDBDB DBBB DBDB DBDDBD DBBD DBBBDYDBDLD S DBD DBBBYSS SDBD DDDD DB uBS পুকুর রোদে ফাটিতেছে-বিরাজ কোন দিকে চাহিয়া আর কুল-কিনারা দেখিতে পাইল না। দেহের কোন একটা স্থান বহুক্ষণ পৰ্য্যন্ত বঁধিয়া রাখিলে একটা অসহ্য অথচ অব্যক্ত মন্দ যাতনায় সৰ্ব্বদেহটা যে রকম করিয়া ধীরে ধীরে অবসন্ন হইয়া আদিতে থাকে, সমস্ত সংসারের সহিত সম্বন্ধটা তাহার তেমনই হইয়া আসিতে লাগিল। আগে সে যখন তখন হাসিত, কথায় কথায় ছল ধরিয়া পরিহাস করিত ; কিন্তু এখন বাড়ীর মধ্যে এমন একটি লোক নাই যে, সে কথা কহে। অথচ কেহ দেখা করিতে আসিলে সংবাদ লইতে ইচ্ছা করিলেও সে ভিতরে ভিতরে বিরক্ত হয়। অভিমানী প্রকৃতি তাহার, পাড়ার লোকের একটা কথাতেও বিদ্রোহী হইয়া উঠে। সংসারের কোন কাজে তাহার যে আর লেশমাত্র উৎসাহ নাই, তাহা তাহার কাজের দিকে চোখ ফিরাইলেই চোখে পড়ে। তাহার ঘরের শয্যা মলিন, কাপড়ের আলনা অগোছান, জিনিসপত্র অপরিচ্ছন্ন-সে। ঝাঁট দিয়া ঘরের কোণে জঞ্জাল জড় করিয়া রাখে-তুলিয়া ফেলিয়া দিবার মত জোরও সে যেন নিজের দেহের মধ্যে খুজিয়া পায় না। এমনি করিয়া দিন কাটিতেছিল। ইতিমধ্যে নীলাম্বর ছোটবোন হরিমতিকে দুইবার BDDDB Y BBBBBDS BDBDDD uu D S DSDDBB DD ES খানা চিঠি লিখিয়াছিল, হরিমতির শ্বশুর তাহার জবাব পৰ্যন্ত দেয় নাই ; কিন্তু বিরাজের কাছে তাহার নামটি পৰ্যন্ত করিবার যো নাই। সে একে
পাতা:বিরাজবৌ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৫৩
অবয়ব