পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টম খণ্ড.djvu/১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তিরুপতি । 畿 ১৩ } ठिङ्गच्छाडि इहेबांटाइ । uहे निंज़ि आग्न » माइंग नषा ७ जमिब्र লষতল হইতে নুনাধিক এক হাজার ফিট উচ্চ হইৰে। মধ্যে মধ্যে বিশ্রামস্থান আছে। সিড়ির সর্বোচ্চ স্থানে একটা বৃহৎ গোপুর আছে, ইহা গালি-গোপুর’ নামে খ্যাত, এই গোপু রের পশ্চাতে বৈকুণ্ঠ নামক মন্দিরে রামকৃষ্ণের মূৰ্ত্তি বিরাজমান । এই মন্দিরেয় ঈশানকোণে বৈকুণ্ঠগুহা নামে এক ওহ আছে । শ্রীরামচন্দ্র ক্রীশৈলে আগমন কালে তাহার অমুচরগণ এই গুহায় আশ্রয় লইয়াছিল। এই স্থান হইতে ব্যঙ্কটেশ মন্দিরে যাইবার পাকা রাস্ত আছে। তিরুমলয় গিরিস্থিত নগরট অতি সামান্য । ইহা স্বামীতীর্থের ব্যঙ্কটস্বামী ও বরাহস্বামীর মন্দিরের চতুঃপার্থে অবস্থিত। এখানে হিন্দু ভিন্ন অন্ত কোন জাতি বাস করিতে পায় না । এখানকার লোকসংখ্যা পনর ষোল শতের অধিক হুইবে না । এখানে যাত্রীদিগের থাকিবার জন্য অনেকগুলি ছত্র আছে । এই ছত্র সকল মহিমুর ও কোচীনের রাজা এবং কালহস্তী ও ব্যঙ্কটগিরির জমিদারগণ প্রস্তুত করিয়া দিয়াছেন । মন্দিয়ের পাশ্বে সহস্ৰ স্তম্ভমওপ আছে, এই স্তম্ভের কার্য্য অতি পরিপাটী, ইহা গ্রেনাইট প্রস্তরস্তন্তের উপর বিস্তৃত রহিয়াছে। রাস্তার দিকে তাহার প্রত্যেকটতে বড় বড় মূৰ্ত্তি খোদিত । এই মণ্ডপের একাংশ পড়িয়া গিয়াছিল, ১ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ইহার জীর্ণসংস্কার হইয়াছে । ইহায় একপাশ্বে একখানি অপূৰ্ব্ব প্রস্তরয়থ পড়িয়া আছে, চঞ্জচোল নামে এক রাজা এই প্রস্তরের রখ প্রস্তুত করিয়া দিয়াছিলেন । পুৰ্ব্বে ইহাতে ব্যঙ্কটেশের রথ হইত, এখন আমার হয় না । এখানে স্বামীতীর্থে স্নান করিতে হয় । দেবালয় তিনট ভিন্ন ভিন্ন প্রাচীরদ্বারা বেষ্টিত, বাহিরের প্রাচীর কৃষ্ণবর্ণ গ্রেনাইট প্রস্তরদ্ধার নিৰ্ম্মিত, তাহার একৃপার্শ্বে একটা বৃহৎ অনুশাসনলিপি খোদা আছে । ইহার দরজায় একটা সামান্ত গোপুর আছে ; এই প্রাচীর লম্বায় ১৩৭ গজ ও প্রস্থে ৮৭ গজ । এই মন্দিরে চতুভূজ বিষ্ণুমূৰ্ত্তি দণ্ডারমান । ইহার দক্ষিণের এক ছন্তে চক্র, অপর হস্ত পৃথিবীর দিকে এবং বামদিকের এক হস্তে শঙ্খ, অপর হস্তে পদ্ম শোভিত । এই মূর্তির সঙ্গে শক্তি না থাকার অনেকে অনুমান করেন, পূৰ্ব্বে এখানে কেবল শিবমূৰ্ত্তিই ছিল, রামান্থজের বন্ধে সেই মূৰ্ত্তিতে শঙ্খ ও চক্ৰ শোভিত দুইখানি সোণার ছাত জুড়িয়া দিয়া বর্তমান বিষ্ণু ৰলিয়া ঘোষণা করা হইরছে। প্রবাদ এইরূপ, কুলোজুজ চোলের পুত্র তোওমল চক্রবর্তী এই প্রসিদ্ধ মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। এই মন্দিরে দেবদর্শন করিতে श्रेरण किङ्ग पर्णनौ निरड VIII - - 8 কয় । দেবের ছদ্ধজান দেখিতে হইলে ১৩ টাকা, তুলসীদ্বার সহস্ৰনাম অৰ্চনা ৭ টাকা ও কপূরালোকে দেবদর্শন করিলে ১ টাকা দিতে হয়। বেলা ১২টা হইতে ২টা পৰ্য্যন্ত অৰ্চন প্রভৃত্তি হইয়া থাকে । সাধারণের দর্শনের জন্ত অৰ্দ্ধঘণ্ট দ্বার খোলা থাকে। আন্ধকাড়, প্রদেশ ইংরাজশাসনাধীন হওয়া অৰধি ১৮৪৩ খৃষ্টাক পৰ্য্যস্ত এই মন্দির ইংরাজ গবর্মেন্টের তত্ত্বাবধানে ছিল। পরে ইহার ভার মহস্তের উপর অর্পিত হয়, অদ্যাবধি মহস্তের উপর এই ভার আছে। এই দেবালয়ের বাৎসরিক আয় প্রায় ২১ হাজার টক ও ব্যর প্রায় ১৫ হাজার টাকা, অন্তান্ত দেবালয় সদৃশ এই দেবালয়ে দেবাঙ্গন নাই। এখানে পূৰ্ব্বে কোন কুলটা পদার্পণ করিতে পায়িত্ত না । এখন আর সে দিন নাই, ইহার অনেক ব্যতিক্রম হইয়াছে। বে সকল মহাত্মা এই মন্দিরে উন্নতি করিয়াছিলেন, তাহাদিগের নাম আজও মন্ত্রপুষ্পেয় সহিত উচ্চায়িত হইয়া খাকে । দেবালয়ের হস্তলিপিতে র্তাহাদের এইরূপ বিবরণ পাওয়া যায় । পরীক্ষিৎপ্রাঙ্গণের দ্বিতীয় প্রাচীর ও র্তাহার পুত্র জনমেজয় বন্ধুির্তাগের প্রাচীর নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন। পরে বিক্রম নামে অপর কোন রাজা এই মন্দিরের সংস্কার করিয়া দেন । কেছ কেহ কহিয়া থাকেন, তোগুমন চক্রবর্তী মহারাজ বর্তমান মূলমন্দির নিৰ্ম্মাণ করেন। ব্ৰহ্মাও পুরাণীয় ব্যঙ্কটেশ মাহায্যে এই বিবয়ের অস্পষ্ট উল্লেখ দেখা যায়,—কোন সময়ে নারদ পৃথিবী পৰ্য্যটন করিয়া ভগবান বৈকুণ্ঠনাথের দর্শন করিতে গিয়াছিলেন এবং বলিয়াছিলেন, গঙ্গার দক্ষিণ এক সহস্ৰ ক্রোশ অস্তরে ও পুৰ্ব্বসাগরের ২৪ ক্রোশ পশ্চিমে এক মনোহর গিরি আছে। বিষ্ণু ইহা শুনিয়া বলিয়াছিলেন, কলিযুগে চোলরাজপুত্র চক্রবর্তী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হইয়া আমি ঐখানে থাকিব । এখানকার প্রধান উৎসব আশ্বিন মাসের ১• দিন ব্যাপিয়া হয়। উৎসবের পঞ্চম দিনে গরুড়োৎসব ও দশম দিনে নারায়ণবনে পদ্মাবতীর সহিত বাৎসরিক কল্যাণেtৎসব হইয়া থাকে । . ব্যঙ্কটেশস্বামীর মন্দিরের বাহিয়ে স্বামী-পুষ্করিণী-তীরে একটী সামান্ত মন্দিরে বরাহস্বামীর মূৰ্ত্তি আছে। কেহ বলেন, কোন যজ্ঞ-বরাহ বিচরণ কল্লিত্তে করিতে ঐ স্থানে অলিয়া ছিলেন, অতএব ইনি ঐ শৃঙ্গেয় অধিষ্ঠাত্রী দেবতা। সেই অবধি ঐখানে বরাহুস্বামী প্রতিষ্ঠিত আছেন । যান্ত্রিগণ ইহার পূজা আগে দিয়া ব্যঙ্কটেশস্বামীর পুঞ্জ দিল্প থাকেন । बाश्ँश् चtमैब्र क्षिप्:ङ्गङ्ग निक्षिणॆ citjंठौं हां ह्। ক্ষেত্র খলিগুণ্ডি নামে এক প্রস্তরময় স্তম্ভ আছে। কেহই